আমাদের দৈনন্দিনে জীবনে ঢুকে পড়া ‘হাই আলেক্সা’ বা ‘ওকে সিরি’-র এক্সটেনশন বা অগ্রগতি আমরা দেখি বেয়ারের গল্পে।
তৃতীয় বিশ্বকে এইভাবে ধরেন সাংবাদিক, টিভি সিরিজ লেখক এবং ঔপন্যাসিক লরেন ব্যুক্স। একটি মেয়ে, যার দুর্ঘটনায় পা কাটা গিয়েছে, সে প্রযুক্তি সহায়তায় নতুন শরীর পায়। এবং তাকে বিশ্ববাজারে প্রমোট করা হয় সেরা দৌড়বীর হিসেবে।
যযাতি চেয়েছিলেন অনন্তযৌবন হতে। যে কোনও রুপোলি পর্দার নায়িকাও চাইবেন তাই-ই। আর সেখানেই গপ্পের চাবি।
একটা একান্ত মানবিক গল্পই হতে পারে সার্থক কল্পবিজ্ঞান।
সম্প্রতি এণাক্ষীর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নানা গল্প নিয়ে যে কাজ হচ্ছে এ এক আশার কথা।
লীলা মজুমদারের লেখা কল্পবিজ্ঞানের ছাঁচ কীরকম ছিল?
একদা ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ এই অন্যায় নিদান দিয়েছিল যে, ‘সায়েন্স ফিকশন উইল নেভার বি লিটারেচার উইথ এ ক্যাপিটাল এল’।
১৯৬৮ সালে ‘প্লেবয়’ পত্রিকা তাঁর একটি গল্প ছাপে। পত্রিকার তরফে তাঁকে জানানো হয়েছিল, উরসুলা নামটি না রেখে ‘U. K. Le Guin’ রাখা হচ্ছে। লেগুইন পরে বলেছিলেন, এত হাস্যকর এবং কুৎসিত ভাবনা দেখে তিনি তাজ্জব বনে গিয়েছিলেন।
উরসুলা লেগুইন ছয় ও সাতের দশকে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মার্কিন সাই-ফাই পত্রিকাগুলিতে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved