E-Robbar
২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শতকরা ৪০ জন রুশি ইতিহাসে তাঁর ভূমিকাকে ইতিবাচক হিসেবে গণ্য করেন, মাত্র শতকরা ২০ জন নেতিবাচক বলে মনে করেন।
অরুণ সোম ও
তিনি মৃত কি মৃত নন বড় কথা নয়– বহু সোভিয়েত নাগরিকের ধারণা ছিল তাদের দুঃখ-দুর্দশার একটা সদুত্তর লেনিনই দিতে পারেন। অধিকাংশ চিঠিই আসত ট্রান্সককেশাস ও মধ্য এশিয়া থেকে।
বিদ্রোহ, অভ্যুত্থান, গুলিগোলা, সীমানার পুনর্বিন্যাস, বাজারে প্রবেশাধিকার লাভেরজন্য বেপরোয়া প্রয়াস– গত কয়েক বছরে রাশিয়ার জীবনে এই সমস্ত উদ্দাম ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে দেশবাসীর বুঝি বা ভাবনাচিন্তার অবকাশই ছিল না যে, তিন বছর হল তাদের জাতীয় উৎসব বলতে কিছু নেই।
য়তো এখন আর সেসময় বা অবকাশ মানুষের নেই। গর্বাচ্যোভ্কে নিয়ে যাও বা দু’-একটি চুটকি এককালে শোনা গেছে, ইয়েল্ৎসিনকে নিয়ে একেবারেই শোনা যায়নি।
সোভিয়েত সংবিধানে নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য এত ভালো ভালো সমস্ত ধারা ছিল যে, বোধহয় পৃথিবীর আর কোনও দেশের সংবিধানে তা ছিল না। কিন্তু সেই সংবিধান সম্পর্কে রসিকমহলের কী অভিমত?
রাষ্ট্রনেতাদের জনপ্রিয়তা অর্জনের এ আর এক কৌতুককর প্রয়াসও বটে।
‘সাহস সঞ্চয় করুন, মহামান্য প্রেসিডেন্ট, ভেবে দেখুন আফগানিস্তানের ঘটনা, বন্ধ করুন এই ব্যাপক হত্যাকাণ্ড।’