E-Robbar
তবু বারবার মনে হয় ব্যক্তি ছাপিয়ে দল। একা নয়, সমগ্র। কারণ ওই ৫৫ মিনিটের নির্মাণ ছিল এই সিরিজের আগের ২৪ দিনের খেলায়। আর কে না জানে, থিয়েটারে ভালো ‘শো’-এর থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ‘রিহার্সাল’। প্রতিটা রিহার্সাল আসলে একটা শো।
অনুজয় চট্টোপাধ্যায় ও
ওয়াশিংটন-জাদেজারা দিনের শেষে ওই মধ্যবিত্তের প্রতিনিধি। তাঁদের লড়াকু চওড়া ব্যাটে সাম্যের গান শোনা যায়। ড্র সেই সাম্যের সুর। যে সুরে জয়ের উদ্দামতা নেই, নেই হারের শ্মশান-নীরবতা।
সুমন্ত চট্টোপাধ্যায় ও
রেকর্ডবুকের আগ্রাসনের ভিড়ে, তারকা-মহাতারকাদের একে অপরকে ছাপিয়ে যাওয়ার ভিড়ে উইয়ান মুল্ডার নেহাতই সেই ওসমান গনি– চিলেকোঠার সেপাই– লড়ে যাওয়া দুর্বল বিরুদ্ধস্রোত।
অর্পণ গুপ্ত ও
স্টাম্প মাইক হিচককের ছবি ‘Rear window’-র মতো। কেবল লুকিয়ে পড়শিকে জানলা দিয়ে দেখে নেওয়া। এতে এক গোপন আনন্দ আছে। এর বাইরে আছে মাঠ। স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখার উত্তেজনা। ওই লাল বল উইলো কাঠে লাগলে যে শব্দের মূর্চ্ছনা, তাতে আমার প্রাণ রাখা আছে।
দেশের সফলতম চেজমাস্টারকে কেন বিদায় নিতে হবে শুষ্ক ইমেল-বার্তায়? কেন শতকোটি জনতার চোখের জলে আর্দ্র রাজপথ ধরে মিলিয়ে যাবে না কোহলির গর্বের ক্রিকেট-যাত্রা?
অরিঞ্জয় বোস ও