২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, শতকরা ৪০ জন রুশি ইতিহাসে তাঁর ভূমিকাকে ইতিবাচক হিসেবে গণ্য করেন, মাত্র শতকরা ২০ জন নেতিবাচক বলে মনে করেন।
তিনি মৃত কি মৃত নন বড় কথা নয়– বহু সোভিয়েত নাগরিকের ধারণা ছিল তাদের দুঃখ-দুর্দশার একটা সদুত্তর লেনিনই দিতে পারেন। অধিকাংশ চিঠিই আসত ট্রান্সককেশাস ও মধ্য এশিয়া থেকে।
এবার রুশিদের দাবি সোভিয়েত ইউনিয়নকে অক্ষুণ্ণ, অটুট রাখার উদ্দেশ্যে ১৯৯১ সালের ১৯ থেকে ২১ আগস্ট কমিউনিস্টদের যে-অভ্যুত্থান ঘটেছিল, সেই উপলক্ষে ২১ আগস্ট ‘অভ্যুত্থান’ ব্যর্থ হওয়ার দিনটিকেই পালন করা হোক ‘জাতীয় উৎসব’ হিসেবে।
পুলিশের গোপন রিপোর্টে লেখা হচ্ছে, ‘রাশিয়ান। সেরকম কেউকেটা কেউ নয়। তবে বক্তা ভালো। নাম ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন।’
মোটের ওপর লেনিন শহর কেন্দ্রিক রাজনীতি ও বিপ্লবের পথিকৃৎ ছিলেন। কিন্তু, মাওয়ের সঙ্গে তুলনা অর্থহীন।
লেনিন রাশিয়ায় আটকে নেই, জগদ্দল মূর্তিতেও না, তিনি আসলে চাষি আইভান, কৃষ্ণাঙ্গ চিকো, শ্রমিক চ্যাং-এর মুক্তির সংগ্রামের প্রেরণাদাতা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved