Robbar

শ্রীরামকৃষ্ণ

সর্বজনীন মাতৃত্ব আর দেবীত্বের দায় কি আজীবন বহন করতে চেয়েছিলেন সারদা দেবী?

গলার ক্যানসারে ভুগে কাশীপুর উদ্যানবাটী থেকে রামকৃষ্ণ বিগত হবেন। তবু তাঁর দিয়ে যাওয়া এই দেবীত্বের পরাকাষ্ঠা সযত্নে লালন করে যাবে সারদা, হয়ে উঠবে ‘শ্রীশ্রীমা’। বৈধব্য যে স্বীকার করেনি কখনও। দেবী তো কখনও বিধবা হয় না! তাই নরুণ লালপেড়ে সাদা শাড়িটি হবে চিরকালীন অঙ্গবাস, হাতে আজীবন থাকবে ‘ডায়ামন্ড কাটা বালা’– যে বালা দু’টি তাঁকে গড়িয়ে দিয়েছিলেন স্বয়ং রামকৃষ্ণ।

→

শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসই বাঙালির প্রকৃত সান্তা

এই ছাপোষা বাঙালির চেতনাকে চৈতন্য করে দেবে কে!

→

শ্যামপুকুর বাটীতে শ্রীরামকৃষ্ণের ৭০ দিন

১৮২৩ সালে তৈরি হয়েছিল শ্যামপুকুর স্ট্রিটের শ্যামপুকুর বাটি। পরবর্তীকালে, তা নানা ভাবে রূপান্তরিক হয়। এই বাড়ির সঙ্গে জড়িয়ে শ্রীরামকৃষ্ণ ভাবান্দোলন। চিকিৎসার জন্য ১৮৮৫ সালের এই ২ অক্টোবর তারিখে শ্রীরামকৃষ্ণকে আনা হয় শ্যামপুকুরের এক ভাড়াবাড়িতে।

→