শোনা যায়, সুব্রত মিত্র একবার একটা টোস্টার কিনতে, ঢুঁড়ে ফেললেন গোটা কলকাতা।
পুরো তামিল সিনেমার ইমেজটাই ভেঙে ফেললেন তিনি। পুরুষ মানেই ঢিসুম ঢিসুম নয়! নারী মানেই নয় মিনমিনে নাচ আর তুলতুলে সংলাপ!
বলেছিলেন দাদা কোন্ডকে। ডাবল মিনিংয়ের আড়ালে তিনি ঠুকতেন রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক ও ধর্মীয় নির্লজ্জতাকে।
সমকাম নিয়ে ভারতের প্রথম সিনেমাটা মুছেই যেত, চিরতরে। কিন্তু ফেরত পাওয়া গেল। কীভাবে?
যাঁদের লেখায় লিপ দিয়ে ‘সিন’ বিখ্যাত হল, কিন্তু লেখকরা ঠিক ততটা নন।
হাঁটু কেটে রক্ত গড়াল, রুমাল বেঁধে ঘা লুকিয়ে রাখলেন অমিতাভ। ভয়ে কাউকে কিছু জানালেন না, পাছে কাজটা হাত থেকে চলে যায়।
মিলেনিয়াল প্রজন্ম হয়তো টেরও পাবে না, পোস্টারে একটা ‘A’ থাকলে, হৃদ-কুঠুরিতে ঘনাত কী কালবৈশাখী!
ভারতীয় অ্যাকশন ফিল্মকে সজোরে ঘুসি চালাল রাম গোপাল বর্মার ‘শিবা’। সাধারণ দর্শক থেকে ক্রিটিককুল– সকলেই হাঁ হয়ে গেলেন রামুর ডেবিউতে।
হিন্দি সিনেমায় যে সময়ে ধুন্ধুমার করছেন রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, দিলীপ কুমার– সে সময়েই সমান্তরালে সাঁতরে চলেছিলেন ভারত ভূষণ।
স্টুডিও ঝকঝকে রাখতে গিয়ে, এককালে লোকজনের বমিও সাফ করেছিলেন রবিনা ট্যান্ডন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved