আজ শিক্ষক দিবসে ‘আদর্শ শিক্ষক’ বেছে সংবর্ধনা দিতে হয়। আগে প্রায় সকলেই ছিলেন ‘আদর্শ’।
অধিকাংশই ভেবে পাচ্ছেন না, একটি যন্ত্রমানুষ কী করে এমন অভব্য আচরণ করতে পারে!
তালিবানি ফতোয়ার মনুবাদী-সংস্করণ যখন ‘আধুনিক’ ভারতেও শুনতে হয়, তখন হৃৎকম্প উপস্থিত হতে বাধ্য।
অন্ধ্রপ্রদেশে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে কন্ডোম-রাজনীতি নিয়ে!
বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ যারা পৃথক জাতিসত্তায় বিশ্বাসী, তারা কি নিজেদের ভারতীয় বলে গর্ববোধ করেন?
আবাসন কমিটিগুলো মাঝেমধ্যেই এমন সমস্ত ‘ফতোয়া’ দেয়, যার সঙ্গে আইনের কোনও সম্পর্কই নেই।
বৃহত্তর নাগরিক সমাজ প্রতিবন্ধকতাকে নিয়ে কেন আজও নেতিবাচক মানসিকতা বয়ে চলে?
ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামে অংশ নিতে আসা অতিথিরা এসকর্টদের সঙ্গলাভের জন্য অতিশয় উন্মুখ ছিলেন।
বিভিন্ন পুজো-পার্বণে গঙ্গাজল ছাড়া কোনও কাজ হয় না, পাদোদক-চরণামৃতে গঙ্গাজল আবশ্যক, তর্পণ থেকে ধর্মীয় অনেক আচারে গঙ্গাস্নান কার্যত বাধ্যতামূলক। সেসব কি লাটে উঠবে?
তাহলে, দেশের ৬০ শতাংশ মানুষকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে কেন?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved