ইন দ্য রেইন, ইন দ্য কোল্ড, ইন দ্য ডার্ক। ট্রাজিক ২০১৪ এবং পরবর্তী সময়ে অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ার সেই স্বপ্নময় লেখা। কনফেশন। বন্ধু-বন্দনা নয়, যেন সলিলোকি করছেন, লেখাটা উঠে এসেছিল এমনভাবেই।
বন্ধু, অর্থাৎ, ফেরেঙ্ক পুসকাস চলে গিয়েছিলেন বছর ৭৯-এ। সাতের ঘরের ন্যুব্জ বৃদ্ধ ডি’স্টেফানো আর কি মনে করতে পারতেন সোনালি রিয়াল, ’৫৮ থেকে ’৬৪-র রিয়াল মাদ্রিদকে? সেই সব ফাইনাল? আলফ্রেডোর সঙ্গে জুটি, ডুয়ো, কোচ মিগুয়েল মুনোজের টিমের ভয়ংকর সাদা জার্সি, গোল, দর্শক, চিৎকার– চলে যায়, একসময় সব চলে যায়।
‘জাভি অর ইনিয়েস্তা?’ কে আজ? টিম ম্যানেজমেট, মিডিয়া, পেপের কাছে এই প্রশ্ন করলে একটিই উত্তর আসত, ‘জাভি অ্যান্ড ইনিয়েস্তা’।
রিয়েঙ্কা ইউক্রেনের স্থানীয় ফুটবল দল নাইভা-র হয়ে গলা ফাটাত মাঠে গিয়ে। যুদ্ধের সময় চার মাস রুশ সেনার অধীনে বন্দিত্ব এবং ছাড়া পেয়ে ফ্রন্টলাইনে রাইফেল নিয়ে থাকা। গত ২১ মে মাত্র ২১ ছোঁয়া রিয়েঙ্কা চলে যায় গানশটে! গ্যালারিতে সেই মুখ, টিফো– লেখা– ‘পিস হ্যাজ আ প্রাইস’।
দিনে ১৫টি করে সিগারেট খাওয়ার মতো ফেটাল বলা হয়েছে একাকিত্বকে।
পুলিশের লাঠি যখন চেপে ধরলেন, তখন মাথায় শুধুই সমর্থক, দেশ, সান অফ মে? এমিলিয়ানো, আপনারা রক্তমাংসের তো?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved