জানিয়েছিলেন তাঁর প্রিয় এক সংলাপের কথা। ‘স্যর ইউ হ্যাভ এভরিথিং, এক্সেপ্ট ম্যাডনেস।’
যে সময় হারিয়ে গিয়েছে, তাকে দু’হাতে ধরা যাচ্ছে, এর চেয়ে চমৎকার অনুভূতি আর কী হতে পারে?
বিষয় অনুযায়ী, আলাদা অধ্যায়ে আলাদা মেজাজ থাকলেও এক সমগ্রতা এই বইকে বেঁধে রাখে।
যেভাবে তিনি মানুষের একাকিত্ব, তাঁর হেরে যাওয়া কিংবা মেনে নেওয়ার ব্যর্থতাকে এঁকেছেন, তা আধুনিক।
একের পর এক ছবি জুড়ে জুড়ে যে আখ্যান তানিয়া লিখেছেন, তার মধ্য দিয়ে আসলে দেশকালের গণ্ডিকেই ভেঙেছেন।
আফগান শরণার্থীরা কেন ভারতকে নিজেদের আশ্রয়স্থল বলে মনে করে?
আমরা যে চর্বচোষ্যলেহ্যে তোয়াজ করেছি জিভকে, সেই আনন্দ থেকে কি সম্পূর্ণ দূরবর্তী সাধুসন্ন্যাসীর জীবন?
উত্তর কলকাতার দুরুহ কোনও গলিতে যাবেন? অমুকদা বলে দেবে। মাধ্যমিকের সিট পড়েছে তমুক স্কুলে? দাদার কাছে গেলেই মুশকিল আসান। ঠিক কাকেশ্বর কুচকুচে যেমন বাতলে দিয়েছিল তিব্বতে যাওয়ার পথ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved