Robbar

অসমিয়া আর ওড়িয়া ভাষা বাংলা ভাষার আধিপত্য স্বীকার করে নিক, এই অনুচিত দাবি করেছিলেন রবীন্দ্রনাথও

এ ব্যাপারে লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন। ১৯১০-এ লক্ষ্মীনাথের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাঁহী’ পত্রিকা। এই পত্রিকায় লক্ষ্মীনাথ অসমিয়া ভাষা-সংস্কৃতির নিজত্বকে যুক্তিনিষ্ঠভাবে প্রকাশ করেছিলেন।

→

বাঙালি লেখকের পাল্লায় পড়ে রবীন্দ্রনাথ ভগবান কিংবা ভূত হচ্ছেন, রক্তমাংসের হয়ে উঠছেন না

একসময় রবীন্দ্রনাথকে ‘গুরুদেব’ সাজানো হল বলে তারপরেই সেই ‘গুরুদেব’কে ভাঙার নানা আয়োজন হল সেকালে, একালে।

→

যে ভূমিকায় দেখা পাওয়া যায় কঠোর রবীন্দ্রনাথের

রবীন্দ্রনাথকে ফাঁকিবাজ বাঙালি তাঁদের ‘আইকন’ হিসেবে তুলে ধরে নিজেদের স্বেচ্ছাচারকে অনেক সময় প্রতিষ্ঠা দিতে চান।

→

চানঘরে রবীন্দ্রসংগীত গাইলেও আপত্তি ছিল না রবীন্দ্রনাথের

রবীন্দ্রনাথ নিজের সৃষ্টিকে, যাকে বলা চলে সাংস্কৃতিক পণ্য, নতুন মধ্যবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তের সহজ ব্যবহার্য বস্তু হিসেবেই দেখতে চাইছেন খানিকটা। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়

→

যে রবীন্দ্র-উপন্যাস ম্যারিটাল রেপের ইঙ্গিতবাহী

রবীন্দ্রনাথ ধর্ষণকে নিতান্ত যৌনক্রিয়া হিসেবে দেখছেন না, দেখছেন ক্ষমতা সম্পাদন ক্রিয়া হিসেবে। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।

→

‘রক্তকরবী’র চশমার দূরদৃষ্টি কিংবা সিসিটিভি

১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ যে ‘চশমা’র কথা লিখেছিলেন, তার কাজ নজরদারি করা। আজকের সিসিটিভির শতবর্ষ পুরনো রূপ। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।

→

‘পলিটিকাল কারেক্টনেস’ বনাম ‘রবীন্দ্র-কৌতুক’

‘হৃদয়ক্ষেত্রে খেলেনি ক্রিকেট; / চণ্ডবেগের ডাণ্ডাগোলায়’– কার কবিতার লাইন জানেন? রবীন্দ্র-প্রসঙ্গের নানা খুঁটিনাটি জানাচ্ছেন বিশ্বজিৎ রায়।

→