এ ব্যাপারে লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়া রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন। ১৯১০-এ লক্ষ্মীনাথের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাঁহী’ পত্রিকা। এই পত্রিকায় লক্ষ্মীনাথ অসমিয়া ভাষা-সংস্কৃতির নিজত্বকে যুক্তিনিষ্ঠভাবে প্রকাশ করেছিলেন।
একসময় রবীন্দ্রনাথকে ‘গুরুদেব’ সাজানো হল বলে তারপরেই সেই ‘গুরুদেব’কে ভাঙার নানা আয়োজন হল সেকালে, একালে।
রবীন্দ্রনাথকে ফাঁকিবাজ বাঙালি তাঁদের ‘আইকন’ হিসেবে তুলে ধরে নিজেদের স্বেচ্ছাচারকে অনেক সময় প্রতিষ্ঠা দিতে চান।
রবীন্দ্রনাথ নিজের সৃষ্টিকে, যাকে বলা চলে সাংস্কৃতিক পণ্য, নতুন মধ্যবিত্ত ও উচ্চমধ্যবিত্তের সহজ ব্যবহার্য বস্তু হিসেবেই দেখতে চাইছেন খানিকটা। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়
রবীন্দ্রনাথ ধর্ষণকে নিতান্ত যৌনক্রিয়া হিসেবে দেখছেন না, দেখছেন ক্ষমতা সম্পাদন ক্রিয়া হিসেবে। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ যে ‘চশমা’র কথা লিখেছিলেন, তার কাজ নজরদারি করা। আজকের সিসিটিভির শতবর্ষ পুরনো রূপ। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
‘হৃদয়ক্ষেত্রে খেলেনি ক্রিকেট; / চণ্ডবেগের ডাণ্ডাগোলায়’– কার কবিতার লাইন জানেন? রবীন্দ্র-প্রসঙ্গের নানা খুঁটিনাটি জানাচ্ছেন বিশ্বজিৎ রায়।
'ডাকঘর' নাটকের সঙ্গে রবীন্দ্রজীবনের কি আদৌ সাদৃশ্য ছিল?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved