Robbar

আফসোস যে শ্রেষ্ঠী-বালিকার পরিচয় অজ্ঞাত থেকে গেল

একটু পরেই সেই পথে হাঁকতে হাঁকতে হাজির আর এক ফেরিওয়ালা– বোধিসত্ত্ব স্বয়ং। সেই জন্মে তাঁর নাম সেরিবান।

→

ছদ্মবেশে প্রজার সুখ দেখতে বেরিয়ে লজ্জিত হয়ে পড়লেন রাজা

রাজধানীতে ফেরার পথে তাঁরা দেখলেন, এক গাভি পাগলের মতো দৌড়চ্ছে আর কী এক আক্রোশে যাকে সামনে পাচ্ছে গুঁতোতে যাচ্ছে!

→

ব্রাহ্মণের সন্তান হলেই ব্রাহ্মণ হওয়া যায় না

নিজেদের বংশপরিচয় মূলধন করে মহিলাদের কেনাবেচা করে তারা কি ব্রাহ্মণ নামের যোগ্য?

→

এত ছোট চারাই যদি এমন হয়, বড় বৃক্ষ হলে না জানি কেমন বিষাক্ত হবে

সপ্রশ্ন চোখে রাজার বিপথগামী পুত্র তাকাল সন্ন্যাসীর দিকে।

→

প্রকৃত চরিত্রবানের পিছনে তলোয়ারের আতঙ্ক রাখার দরকার হয় না

পরদিন ভোরে তাঁর শয়নকক্ষের দরজা খুলতে দেরি হচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন রক্ষীরা দরজা ভেঙে দেখে মহারাজের প্রাণহীন, রক্তশূণ্য দেহ পালঙ্কে শোয়ানো।

→

নেপথ্য থেকে যে নেতৃত্ব দেয়, তাকে অস্বীকার করা যায় না

ভীমসেনের মাথা গেল ঘুরে। সে বোধিসত্ত্বকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে লাগল। বলল, তোমাকে আর আমার কী দরকার?

→

প্রাণীহত্যার মতো নির্মম আয়োজনে দেবতার সন্তুষ্টি হয় কী করে!

নবীন রাজা বলেন, পশুহত্যা নিবারণ করতে গিয়ে আমি আমার প্রাণপ্রিয় প্রজার হত্যাকে আইনসিদ্ধ করব, এ কেমন করে হয়?

→

এক হাজার দস্যুর লাশ আর রত্ন পেটিকা

কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।

→

সীতা যখন রামের বোন, দিতে হয়নি অগ্নিপরীক্ষাও

বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।

→

শাসকের পৃষ্ঠপোষকতায় কোনও সন্ত্রাসবাদীকে সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা সে-ই বোধহয় প্রথম

যক্ষকে পঞ্চশীলে দীক্ষা দিলেন বুদ্ধ। ‘পঞ্চশীল’ অর্থাৎ প্রাণীহত্যা, চুরি, অসংযম, মিথ্যাচার আর মদ্যপান– এই পাঁচ পাপ থেকে বিরত থাকা।

→