একটু পরেই সেই পথে হাঁকতে হাঁকতে হাজির আর এক ফেরিওয়ালা– বোধিসত্ত্ব স্বয়ং। সেই জন্মে তাঁর নাম সেরিবান।
রাজধানীতে ফেরার পথে তাঁরা দেখলেন, এক গাভি পাগলের মতো দৌড়চ্ছে আর কী এক আক্রোশে যাকে সামনে পাচ্ছে গুঁতোতে যাচ্ছে!
নিজেদের বংশপরিচয় মূলধন করে মহিলাদের কেনাবেচা করে তারা কি ব্রাহ্মণ নামের যোগ্য?
সপ্রশ্ন চোখে রাজার বিপথগামী পুত্র তাকাল সন্ন্যাসীর দিকে।
পরদিন ভোরে তাঁর শয়নকক্ষের দরজা খুলতে দেরি হচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন রক্ষীরা দরজা ভেঙে দেখে মহারাজের প্রাণহীন, রক্তশূণ্য দেহ পালঙ্কে শোয়ানো।
ভীমসেনের মাথা গেল ঘুরে। সে বোধিসত্ত্বকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে লাগল। বলল, তোমাকে আর আমার কী দরকার?
নবীন রাজা বলেন, পশুহত্যা নিবারণ করতে গিয়ে আমি আমার প্রাণপ্রিয় প্রজার হত্যাকে আইনসিদ্ধ করব, এ কেমন করে হয়?
কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।
বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।
যক্ষকে পঞ্চশীলে দীক্ষা দিলেন বুদ্ধ। ‘পঞ্চশীল’ অর্থাৎ প্রাণীহত্যা, চুরি, অসংযম, মিথ্যাচার আর মদ্যপান– এই পাঁচ পাপ থেকে বিরত থাকা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved