Robbar

ইতিহাসে অনুপস্থিত ও কাব্যে উপেক্ষিতাদের নিজস্ব বৌদ্ধিক চর্চার আস্তানা ‘সাঁল’ থেকে উঠে আসে উলটপুরাণ

সালঁ শুধু মহিলাদের নিয়ে নতুন করে ভাবায় না। আরও ভাবায় কী করে কাব্য শোনা ও ছবি দেখার ইন্দ্রিয়বত্তা, গায়কি ও বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার, কফির স্বাদ, সোফায় বসার ভঙ্গি, পোশাকের ফ্যাব্রিক ও ফ্রিল– সালঁতে উপস্থিত ও অনুষ্ঠিত এই ঘনিষ্ঠ উপাদানগুলি থেকে ইতিহাস লেখা যায়।

→

কথোপকথনে তৈরি অ্যানড্রেয়ার কবিতা পণ্য নয়, বরং কামনা ও রাজনীতির দপদপে উচ্চারণ

এই প্রশ্ন করে লাভ নেই যে অ্যানড্রেয়া কি তাহলে সম্পূর্ণ মিডিয়া স্ট্রাটেজি ব্যবহার করেছেন? এছাড়া আর কীভাবেই বা আমেরিকার বাজারে কবি ও আন্দোলনকর্মী টিকে থাকবেন এখন? এটা যদি আমরা আগেভাগে বুঝে নিই, তাহলেই ভালো।

→

তাঁর শিল্পকে একলপ্তে ‘স্যুরিয়ালিস্ট’ বলে কেউ দাগিয়ে দিক, চাননি ফ্রিদা

তাঁর চিত্রভাষার স্বাতন্ত্র্য ও মেহিকোর নবলব্ধ আত্মপরিচয়ের রাজনীতিকে ইউরোপীয় আভা গার্দের হেজিমনি গ্রাস করুক, ফ্রিদা চাননি তা কখনও।

→

ফ্রিদা তাঁর শরীরকে যন্ত্রণা-অতিক্রমী এক উৎসবে পরিণত করেছিলেন

নিকোলাস ম্যুরের মতো ব্যক্তি যদি ঘন রোম্যান্টিক হন আর ফ্রিদার তাঁর প্রতি দুর্মর প্রেম জন্মায়, ধন্যবাদ দেওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না আমাদের।

→

দিয়েগোর পাশে ভঙ্গুর স্বাস্থ্য নিয়ে ফ্রিদা নিজেই নিজের ক্যানভাস হয়ে ওঠেন

১৯৩৩-এ ‘দ্য ডেট্রয়েট নিউজ’-এ লেখা হয়, সারাক্ষণ স্বামী ব্যস্ত থাকেন বিশাল বিশাল ম্যুরালের কাজে। এতটা একা সময় সেনিওরা রিভেরা কী করেন?

→

যেন এক্ষুনি ফ্রিদা নেমে যাবেন মেহিকোর প্রাচীন চাষিদের কার্নিভালে

মেহিকোর সাহিত্যিক কার্লোস ফুয়েন্তেস যেভাবে ফ্রিদাকে দেখতে পেয়েছিলেন, আজ তাঁকে আমরা সেইভাবে কল্পনা করতে চাই।

→

রোকেয়া স্বপ্ন দেখেছিলেন যখন হু হু করে বিক্রি হচ্ছিল ‘পাসকরা মাগ’

৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় ‘রোকেয়া দিবস’। আমরা যেন মনে রাখি, রোকেয়া জীবনের অধিকাংশ সময় কলকাতায় কাটিয়ে গেছেন।

→