সালঁ শুধু মহিলাদের নিয়ে নতুন করে ভাবায় না। আরও ভাবায় কী করে কাব্য শোনা ও ছবি দেখার ইন্দ্রিয়বত্তা, গায়কি ও বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার, কফির স্বাদ, সোফায় বসার ভঙ্গি, পোশাকের ফ্যাব্রিক ও ফ্রিল– সালঁতে উপস্থিত ও অনুষ্ঠিত এই ঘনিষ্ঠ উপাদানগুলি থেকে ইতিহাস লেখা যায়।
এই প্রশ্ন করে লাভ নেই যে অ্যানড্রেয়া কি তাহলে সম্পূর্ণ মিডিয়া স্ট্রাটেজি ব্যবহার করেছেন? এছাড়া আর কীভাবেই বা আমেরিকার বাজারে কবি ও আন্দোলনকর্মী টিকে থাকবেন এখন? এটা যদি আমরা আগেভাগে বুঝে নিই, তাহলেই ভালো।
তাঁর চিত্রভাষার স্বাতন্ত্র্য ও মেহিকোর নবলব্ধ আত্মপরিচয়ের রাজনীতিকে ইউরোপীয় আভা গার্দের হেজিমনি গ্রাস করুক, ফ্রিদা চাননি তা কখনও।
নিকোলাস ম্যুরের মতো ব্যক্তি যদি ঘন রোম্যান্টিক হন আর ফ্রিদার তাঁর প্রতি দুর্মর প্রেম জন্মায়, ধন্যবাদ দেওয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না আমাদের।
১৯৩৩-এ ‘দ্য ডেট্রয়েট নিউজ’-এ লেখা হয়, সারাক্ষণ স্বামী ব্যস্ত থাকেন বিশাল বিশাল ম্যুরালের কাজে। এতটা একা সময় সেনিওরা রিভেরা কী করেন?
মেহিকোর সাহিত্যিক কার্লোস ফুয়েন্তেস যেভাবে ফ্রিদাকে দেখতে পেয়েছিলেন, আজ তাঁকে আমরা সেইভাবে কল্পনা করতে চাই।
৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় ‘রোকেয়া দিবস’। আমরা যেন মনে রাখি, রোকেয়া জীবনের অধিকাংশ সময় কলকাতায় কাটিয়ে গেছেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved