১৯৬১ সালে গঙ্গাসাগরে বর্তমান মন্দিরটি গড়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়।
বৃন্দাবন আগাগোড়াই নানা অলৌকিক কাহিনিতে মোড়া, তবে কি না হনুমান আর পান্ডাদের বড় উৎপাত!
গয়া গেলে ‘শরীর ত্যাগের’ সম্ভাবনা থাকায় কোনও দিন শ্রীরামকৃষ্ণ আর গয়াধাম যাত্রা করেননি।
পুরীতে ১৪টি মুখ্য এবং ১২টি গৌণ উৎসব পালিত হয়। মূলত বৈষ্ণব উৎসবগুলি প্রধান হলেও রথযাত্রা উৎসবটি একদিকে অভিনব ও অনন্য।
কাশীধামের অন্যতম পরিচয় এটি মুক্তিক্ষেত্র।
অন্নই তো প্রাণ, অন্নই যে মা ধরিত্রীর আশীর্বাদ, তাই তাকে বরণ করে ঘুরে তুলতে হবে বইকি। আজ, ২৭ নভেম্বর, নবান্নের দিন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved