‘ইট ওয়াস জাস্ট অ্যান অ্যাক্সিডেন্ট ’ পাঁচজন লোকের কথা বলবে, যে পাঁচজন রাজনৈতিক বন্দি একসময় একটি লোককে খুঁজে পায়, যাকে দেখে তাদের মনে হয় এই সেই লোক, যে জেলখানায় তাদের ওপর অত্যাচার করেছিল। তারা লোকটিকে অপহরণ করে এবং ঠিক করে তাকে একটি নির্জন মরুপ্রান্তরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করবে। তাহলে পানাহির এই ছবি কি একটি রিভেঞ্জ ড্রামা?
ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ ও জাতপাতের বিভাজনকামী পরিচয়ের গণ্ডিতে আমাদের বেঁধে ফেলতে চায় ফ্যাসিবাদ, মে দিবসের শ্রমিকের ঐক্য তার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় প্রতিবাদ। সামাজিক বিভেদ আর উগ্র জাতীয়তা যে দুটো ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারীর সবচেয়ে বড় ভরসার জায়গা, সেখানেই আঘাত হানে মে দিবস।
এই ধার্মিক সুন্নি সম্রাট জীবনে কোনও দিন বিলাসবহুল রাজসজ্জায় শয়ন করেননি। সম্রাট ঔরঙ্গজেবের জীবন কেটেছে ভূমিসজ্জায় শয়ন করে। সমস্ত জীবন সুফি ও ফকিরদের সঙ্গ করেছেন। আর্যাবর্ত নয়, ফুল্ল-কুসুমিত বঙ্গভূমি নয়, তিনি ছিলেন দিল্লির এক সম্রাট, যাঁর প্রিয় ভূমি ছিল দাক্ষিণাত্য।
আর কেউ আমাদের সজ্জনপুর গ্রামে, যে গ্রাম উইলিয়াম ফকনারের উপন্যাসের গ্রামের মতো কল্পিত কিন্তু অলীক নয়, সেখানে স্বাগত জানাবে না। শ্যাম বেনেগাল বিদায় নিয়েছেন।
কর্পোরেট আর পরিবেশের মাঝখানে লাদাখকে রক্ষার প্রতিশ্রুতি নিয়ে হিমালয়ের মতো অটল সোনাম ওয়াংচুক।
আজকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, আসলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের সরকার ও আওয়ামি লীগ দলটিও চায়নি বুদ্ধিজীবীদের স্বাধীন, মুক্ত কণ্ঠস্বর।
বিবেকানন্দের জীবনী পড়লে বোঝা যায়, জাত-ব্যবস্থা ও অস্পৃশ্যতার প্রতি তাঁর যে প্রবল বীতরাগ ও বিরক্তি, তার অনেকখানি তিনি উপলব্ধি করেছিলেন এই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পায়ে হেঁটে ভ্রমণের সূত্রে।
আইনি জটিলতায় কৃষক আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীদের নাস্তানাবুদ করে ‘শিক্ষা’ দেওয়ার মানসিকতাকে বরদাস্ত করা কৃষকদের পক্ষে সম্ভব নয়।
লেনিন রাশিয়ায় আটকে নেই, জগদ্দল মূর্তিতেও না, তিনি আসলে চাষি আইভান, কৃষ্ণাঙ্গ চিকো, শ্রমিক চ্যাং-এর মুক্তির সংগ্রামের প্রেরণাদাতা।
কুস্তুরিকা বলছেন, শৈশবের সেই বাড়িতে মারাদোনা যেদিন তাঁর সঙ্গে গেলেন, সেই কয়েকটা ঘন্টা এই যন্ত্রণাকাতর রাজপুত্রকে বড় সুখী মনে হয়েছিল।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved