শীতকাল। এদিক-ওদিক উড়ে আসে পরিযায়ী পাখিরা। কিন্তু কী করে চিনে ফেলে তারা পথ? দেশ-মহাদেশ? নেই কোনও গুগল ম্যাপ, পথনির্দেশিকা! তবুও!
বিভিন্নরকম স্নায়বিক সমস্যা, অ্যালার্জি, কিছু কিছু খাবার এবং ওষুধের প্রতিক্রিয়া– এরকম হরেক সমস্যার জন্ম দিতে পারে জোর করে বাঁ-হাতের অভ্যাস বদল। শুধু তাই নয়, চোখ, কান, মস্তিষ্ক ও হাতের সমন্বয়ের সমস্যা দেখা দেওয়াও খুব স্বাভাবিক। ফলে শিশুদের সহজাত গুণগুলি প্রকাশে বাধা পায়।
শুধু কাক কেন, মানুষ থেকে শুরু করে শহরের সমস্ত জীবই আজ এই আলো-দূষণের শিকার। কৃত্রিম আলোয় থাকা কাকেদের বিক্ষিপ্ত ঘুম হচ্ছে। তাদের শরীরে মেলাটোনিন হরমোনের মাত্রা কমে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে তাদের মেজাজ, দলগত ও একক আচরণ।
বাস্তবকে তো শুধুমাত্র আমাদের ইন্দ্রিয় দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। পরমাণু এবং তার সংশ্লিষ্ট কণাদের গতিবিধি অনুমান করা বড় সহজ কাজ নয়। লীলা মজুমদার আর প্রফেসর নারলিকারের কল্পনার সমান্তরাল পৃথিবীরা বুঝি-বা এক বাঁকে এসে মেশে, যেখানে কল্পনা এসে বিজ্ঞানের হাত ধরে। জন্ম নেয় কল্পবিজ্ঞান।
জীবন তো যাপনের জন্যে। তার থেকে পালিয়ে যাওয়া, সে তো হেরে যাওয়া। মৃত্যু নিয়ে রোম্যান্টিসিজম চলতেই থাকবে; সাহিত্যে, বাস্তবে। তবু এমন সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে যেতে কি মন চায়! যা অনিশ্চিত তাকে নিশ্চিত করার দায় না-ই বা নিলাম কাঁধে!
এ যাবৎ তিনি ৭,০০০-এর বেশি কর্মশালা করেছেন এবং সাত লক্ষ তিরিশ হাজারের বেশি পাখির বাসা তৈরি হয়েছে তাঁর তত্ত্বাবধানে। শুধু বাসা বানাতে শেখা নয়, বাসা ঝোলানোর উপযুক্ত জায়গা চিনতেও শিখিয়েছেন রাকেশ খাত্রী। চড়ুই, দোয়েল, বুলবুলিরা দখল করেছে মানুষের গড়া কৃত্রিম বাসা। রাকেশ গড়ে তুলেছেন ‘ইকো রুটস ফাউন্ডেশন’ নামের এক সংগঠন।
মহাকুম্ভের জল কি মনে রাখবে তার এই কলুষায়নের ইতিহাস? মনে কি রাখবে, এত কোটি মানুষের পাপের খতিয়ান, প্রার্থনার আকুতি কিংবা আবেগের আতিশয্য?
রাতের অন্ধকারে এসে ঘুমন্ত শিশুদের চোখে স্যান্টা এঁকে দিক এক নতুন সকালের স্বপ্ন। এক বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার স্বপ্ন! আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করার সাহসও। সেই হোক বড়দিনের সেরা উপহার।
গ্রামীণ মহিলাদের ব্যক্তিজীবনের গোপনীয়তা বেআব্রু করার হাতিয়ার হয়ে উঠছে লুকোনো ক্যামেরা। এ ভারি লজ্জার। না, এ লজ্জা কোনও মহিলার নয়, এ লজ্জা বিকৃত পুরুষতান্ত্রিকতার!
রুগন পৃথিবীর বুকে হয়তো একদিন কয়েক হাজার কৃত্রিম পতঙ্গ প্রজনন কেন্দ্র তৈরি হবে। ঢাউস ইগলুর মতো কাচের ঘরে চোখ ধাঁধানো আলোর মধ্যে হয়তো একদিন শ্যামাপোকার চাষ হবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved