Robbar

রসশাস্ত্রে অদ্বিতীয়ের কোনও জয়কার নেই, সব জয় দ্বিতীয়ের

‘একঃ স্বাদু ন ভুঞ্জীত’। স্বাদুবস্তুর আস্বাদন একা গ্রহণ করতে নেই। বস্তুত পৃথিবীর স্বাদুতম বস্তুগুলো একা আস্বাদন করার মধ্যে একধরনের স্বমেহনী ব্যর্থতা আছে, সেটা খুব সূক্ষ্ম দৃষ্টি ছাড়া বোঝাই সম্ভব নয়।

→

গ্রহ-নক্ষত্রের তাড়নার এই কুম্ভমেলার সঙ্গে অমৃত কুম্ভের সম্পর্ক নেই

ভবিষ্য-পুরাণের শ্লোক থেকে বোঝা যায়, আধুনিক কুম্ভমেলার জন-সমাগমের ভিত্তি তৈরি হয়েছে এইসব সময় থেকেই। তবে এখানে মনে রাখতে হবে– ভবিষ্য-পুরাণের অনেক অংশই এই সেদিন লেখা হয়েছে, এতটাই সেদিন যে, এখানে ওয়ারেন হেস্টিংস থেকে ইলায়জা ইম্পে এমনকী কুইন ভিক্টোরিয়ারও বর্ণনা আছে!

→

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িতেই যুগে যুগে তৈরি হয়েছেন সিধু জ্যাঠারা

বস্তুত সত্যজিৎ রায়ের কল্যাণে ‘সিধু জ্যাঠা’– এই নামটাই একটা কনসেপ্ট হয়ে উঠেছে রীতিমতো।

→

মোহন হাসি বজায় রেখেও অসুরের ওপর অস্ত্র-প্রহার দুর্গার নিরুপায় প্রয়োজন ছিল

পুরুষের অন্যায়-অসভ্যতার প্রতিপক্ষে রমণীর ভ্রুকুটি-করাল কঠিন দৃষ্টিপাতেও যেখানে কাজ হয় না, সেখানে তো রমণীর হাতে অস্ত্র ধরা উচিত, তা নাহলে তো এই অসম লড়াই তার পক্ষে জেতা সম্ভবই নয়।

→

অস্ত্রহীন বাগবিভূতিতেই নারী এক্সট্রাঅর্ডিনারি

দার্শনিক দিক থেকে এবং ব্যাকরণগত ভাবে আমাদের প্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় স্ত্রীলিঙ্গে ব্যবহৃত কতগুলি শব্দ এতটাই স্বয়ংসম্পূর্ণ যে, সেই শব্দের অবর্তমানে একজন পুরুষের মূল অস্তিত্বই নঞর্থক হয়ে যায়।

→

তীর্থস্থানের বিপন্নতা না থাকলে মরুতীর্থ হিংলাজের মতো সিনেমা হত না

বস্তুত তীর্থ করার মধ্যে একটা বিশাল পরিশ্রম লুকিয়ে থাকে এবং সেই পরিশ্রমের সঙ্গে ছোটখাটো বিপদ। সেগুলো পার হয়ে মূল তীর্থে যাওয়াটাই তীর্থ করা।

→