Robbar

অযত্নের লেখা কখনও ছাপতে দিইনি, বলেছিলেন জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর যে বিশেষ সাক্ষাৎকার আমরা গ্রহণ করি, সেখানে সুনীলের একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তিনি ‘হো হো’ করে হেসে প্রসঙ্গান্তরে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন। সুনীল বলেছিলেন, ‘এরকম শোনা যায়, আপনি নাকি একসময় রাস্তায় বাসে-ট্রামে কোনও সুন্দরী রমণীর দেখা পেলে কাউকে বুঝতে না দিয়ে তাঁকে নীরবে অনুসরণ করতেন?’

→

একজন লেখকের অঙ্ক শেখা দরকার, বলেছিলেন কমলকুমার

কমলকুমারের সমগ্র শিল্পীজীবনটি ছিল এককথায় রঙিন– বর্ণময়। এসবের পাশাপাশি সম্পূর্ণ বিপরীত মেরুতে সরে গিয়ে দু’টি বিচিত্র বিষয়ের পত্রিকার সম্পাদনাও করলেন। ‘তদন্ত’ আর ‘অঙ্ক ভাবনা’।

→

উত্তর কলকাতার গলিকে মহাদেশে পালটে ফেলেছিলেন মতি নন্দী

মতি নন্দীর স্মৃতির গলিতে উত্তর কলকাতার কত যে দগদগে নাম! কত রঞ্জন-রশ্মি! এদিকে হরি ঘোষ স্ট্রিট তো, ওদিকে দুর্গাচরণ মিত্র। সেদিকে দর্জিপাড়া তো অন্যদিকে কর্নওয়ালিস স্ট্রিট বা কাশী বোস লেন। উত্তর কলকাতার গলি মতির লেখায় শেষপর্যন্ত হয়ে উঠেছে এক একটি মহাদেশ।

→