Robbar

যে বছর উত্তমকুমার পেয়েছিল বাঙালি, পেয়েছিল ‘উল্টোরথ’কেও

১৯৫২ সাল, স্বাধীনতা-দেশভাগের পরের বাংলায়, যখন টকিজ আস্তে আস্তে হয়ে উঠছে বাঙালির স্বপ্নের ভাষ্য, তখন ‘উল্টোরথ’-এর আত্মপ্রকাশ, মনোজ দত্ত-র হাত ধরে।

→

ক‍্যাবলা অমল পালেকরের চোস্ত প্রেমিক হয়ে ওঠাও দর্শকেরই জয়

কলকাতার বিদগ্ধজনরাও তাই গম্ভীর ছবির চর্চার সঙ্গে সঙ্গেই সেইসব জনতার সিনেমাহলে ঢুঁ মারতে দ্বিধা করেননি।

→

বন্দুকধারী জিনাতকে ছাপিয়ে প্রতিরোধের মুখ হয়ে উঠলেন স্মিতা পাতিল

বাংলা ভাষা সেই পাঁচের দশকে যদি বারীন ঘোষের ‘ছিন্নমূল’, সত‍্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’, ঋত্বিক ঘটকের ‘অযান্ত্রিক’-এর (যেহেতু ‘নাগরিক’-এর মুক্তি পরে) জন্ম দিয়ে থাকে, তাহলে ১৯৬৯ সালে মৃণাল সেনের ‘ভুবন সোম’ ভারতীয় নববসন্তের অস্তিত্ব জানান দিল।

→

হকার, হোটেল, হল! যে কলকাতার মন ছিল অনেকটা বড়

রঙিন সেই কলকাতায় কথায় কথায় উচ্ছেদ হত না। ‘চৌরঙ্গীর আলো এবং লোডশেডিং’ সেখানে সহবাস করত।

→

দেওয়ালে সাঁটা পোস্টারে আঁকা মধুবালাকে দেখে মুগ্ধ হত স্কুলপড়ুয়া মেয়েরাও

শর্মিলা ঠাকুরের ছবিওয়ালা ফিল্মফেয়ারের প্রচ্ছদ পার্ক স্ট্রিটের ফুটপাত থেকে ছিঁড়ে বাড়িতে এনে ঘরে লেনিনের ছবির নিচে টাঙাতে গিয়ে কমিউনিস্ট বাবার গলাধাক্কা খেয়েছিল এক তরুণ।

→

পানশালায় তখন ‘কহি দূর যব’ বেজে উঠলে কান্নায় ভেঙে পড়ত পেঁচো মাতাল

আমরা সেইসব সারেগামা পেরিয়ে যদি ভাবি, স্মৃতিকে পেরিয়ে গিয়েও সময়কে চেনা যায়, হয়তো সেখানে চিহ্ন হিসেবে আমরা পেয়ে যাব গানকেই।

→

গানই ভেঙেছিল দেশজোড়া সিনেমাহলের সীমান্ত

সুরই আদতে মিত্রা, দর্পণা, মিনার, প্রাচী-র অন্ধকারের সীমা ছাড়িয়ে সিনেমাহল-কে করে তুলেছিল, সততই জনতার।

→

পুলিশের কাছেও ‘আইকনিক’ ছিল গব্বরের ডায়লগ

উত্তর কলকাতার এক যুবক, যে কিনা অমন অস্থির সময়েও পুলিশের চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, সে রোয়াকে আড্ডা মারতে এসেই বলত, ‘ও সামভা, কিতনে ইনাম রাখা হ‍্যায় সরকার হাম পর?’

→

নিখুঁত ছবি বলে কিছু হয় না? কায়েরোস্তামির ক্লাসরুমে মিলবে উত্তর

কেবলই চলচ্চিত্র নির্মাণশৈলী বা চলচ্চিত্রবিদ‍্যার সারস্বত অঙ্গনে ঘোরাফেরা করেনি তাঁর বক্তব্য, জীবন নিয়ে, চারপাশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে কথা বলছেন কায়েরোস্তামি।

→

‘শোলে’-র চোরডাকাত‍রা এল কোথা থেকে?

সত্যজিতের ছবিতে কি ‘শোলে’র প্রভাব ছিল?

→