তিনটি বিষয় গোটা ছবিটিকে নিয়ন্ত্রণ করে গেল। এক, জমি বা ভূখণ্ডের হকদার থাকা, দুই, উৎপাদিত কৃষিদ্রব্যর ওপর গ্রামবাসীর অকৃত্রিম অধিকার ও লুটেরাদের সঙ্গে লড়াই, ও তিন, গ্রামজীবনের সারল্য ও তার মধ্যেই লুকিয়ে থাকা তীব্র আত্মমর্যাদাবোধ।
পাড়ার দাদাদের থেকে শুনেছিল, রাজেশ খান্নার চেয়েও বড় হিরো পাওয়া গেছে, অমিতাভ। যেমন গলা, তেমনই অ্যাকশন।
‘দিওয়ার’-এর এই সংলাপ যেন একই সঙ্গে এই মাতৃকল্পর পূর্ণতা, এবং বাঁকবদলের সূচক।
ভারতীয় সুপারহিরো বাহাদুর, যাকে কিঞ্চিৎ অমিতাভ বচ্চনেরই চিত্রিত চেহারা বলা যেতে পারে।
পঁচাত্তর থেকে দুই পঁচিশের স্মৃতির ধুলোয়, বন্ধ দোকানে জমে ওঠা সিনেমা হলের মতো বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হলে জমে ওঠা শপিং মলের আড়ালে কিছু কিছু টিকিট প্রমাণ হিসেবে থেকেই যায়।
ছবি শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই সেই শ্বেতশুভ্র ধুতি-পাঞ্জাবি বিড়বিড় করে উঠল, ‘সর্বনাশ!’
আনন্দ আর গনাদারাই সেই সময়ের পাড়া মাতিয়ে রেখেছিল, অথবা নীরবে নিয়ে নিয়েছিল ভুবনের ভার।
বিশ্ব শিশু বই দিবস উপলক্ষে ‘সন্দেশ’ পত্রিকা নিয়ে সন্দীপ রায়ের সঙ্গে আড্ডা দিলেন শম্পালী মৌলিক ও প্রিয়ক মিত্র।
১৯৭০ সালে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ এবং পরের বছর ‘ইন্টারভিউ’, ‘কলকাতা ৭১’-এ রাখঢাকহীন, সপাট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ে যেতে যেতে রুখে দাঁড়ানো যৌবন।
মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে একজন দৃষ্টিহীন অভিনেতাও দর্শকের স্পন্দন টের পায়, দেখতে না পেলেও।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved