মানুষ কতটা নিরুপায় হলে বমির পাশ থেকে বাংলার বোতল তুলে নেয়? কতটা অসহায় হলে সে ভ্রূক্ষেপ করে না প্রস্রাবের ‘সুবাস’? কতটা হিতাহিতশূন্য হলে তার চোখে পড়ে না আবরণের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে থাকা আরশোলার শুঁড়?
বৃষ্টি-বাদলার জল-কাদায় ছপর-ছপর করা এমনিই বিশেষ প্রিয়। তার ওপর পুরাতন শুঁড়িখানা নামক মায়াকুম্ভ তল্লাশির অর্থ, মুকুলের সোনার কেল্লা সন্ধান!
পুরনো টলিপাড়ার অভিনেতাগণ দলে-দলে আসতেন এক কালে। নৃপতি চট্টোপাধ্যায়। বসন্ত চৌধুরী। অনিল চট্টোপাধ্যায়। ছবি বিশ্বাসকেও নাকি দেখা যেত মাঝে-সাঝে। আর আসতেন ঋত্বিক ঘটক। কলকাতায় থাকলে, প্রায়ই।
নিউ ক্যাথে রেস্তোরাঁ অ্যান্ড বার এ প্রপঞ্চময় পৃথিবীতে আজও অনেক কিছু। গড়ের মাঠের ঘ্রাণ। ইতিহাসের ঠাকুমার ঝুলি। ভূপেন হাজারিকার গান। নারীর ‘শক্তিরূপেন সংস্থিতা’-র মঞ্চ। সর্বোপরি, দেশাত্মবোধের তূর্যধ্বনি।
‘চাংওয়া’ অশীতিপরই! যার টকটকে লাল কাঠের দরজা ঠেলে ঢুকলে, এক লহমায় এক শতক পিছিয়ে যাওয়া যায়।
এখানেই মহীনের ঘোড়াগুলির তাদের গান ভূমিষ্ঠ হয়েছিল। এবং শেষে ডানা মেলে পক্ষীরাজ হয়ে সুরের আকাশে উড়ে গিয়েছিল।
শুরু হল রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়ের নতুন কলাম ‘বারবেলা’। আজ প্রথম কিস্তিতে ঘুরে দেখা ‘ব্রডওয়ে’-কে।
এই পর্বের পাতপেড়ের অতিথি বাংলা ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক অনুষ্টুপ মজুমদার। এ বারের গন্তব্য হোটেল সিদ্ধেশ্বরী আশ্রম।
সময়কে হারাতে পারেননি নাদাল শেষ পর্যন্ত। কিন্তু তার পরেও নিজে টেনিসের সময়হীন এক নক্ষত্র হয়ে থেকে গিয়েছেন। থেকে যাবেন।
ভিনি বাবু, মেলা রাগ করবেন না। বড়ি বড়ি অ্যাওয়ার্ডও মে অ্যায়সি ছোটি ছোটি বাঁতে হোতি রহতি হ্যায়! মাথা ঠান্ডা করুন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved