নিষেধের বেড়াজাল মেনেও কীভাবে একটা সমাধান খুঁজে পাওয়া যায়– পদার্থবিজ্ঞান, জীববিদ্যা বা অর্থনীতির পাঠ– সর্বত্র ছড়িয়ে আছে এই ধরনের গাণিতিক সমস্যা। বাস্তব জীবনের সমস্যাগুলো গাণিতিকভাবে আরও জটিল, কন্সট্রেইন্ট বা নিষেধাজ্ঞাও নানাবিধ। কিন্তু তার একটা ছোট মডেল হিসেবে সুদোকুর তুলনা নেই।
আমার আনন্দ যাতে অন্যের অসুবিধের কারণ না হয়, এটা নিশ্চিত করা আজকের যেকোনও সভ্যসমাজের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
কোরিয়ার প্রথম নোবেলজয়ী সাহিত্যিক হিসেবে হান কাং দাগ কেটে যাবেন, তার একটা বড় কারণ তাঁর লেখারা এক ক্রান্তিকালের, এক যুগসন্ধির সন্তান।
গাছেরা তাঁকে ভালো করে চেনে– এ উক্তি শুধু তাঁকেই মানায়।
সব গবেষণার তাৎক্ষণিক হাতে-গরম প্রযুক্তিগত প্রয়োগ থাকে না; কিন্তু যে কোনও প্রকৃত বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানই মানবসভ্যতাকে এক কদম দু’কদম করে এগিয়ে দেয়– আমাদের দেশের নীতিনিয়ামক ও ফান্ডিং এজেন্সিরাও সেকথা মনে রাখলে আমাদেরই কল্যাণ।
ক্লাসরুমে ধর্মীয় হিংসা। মুছে যাচ্ছে শৈশবের সারল্য। লিখছেন রাকা দাশগুপ্ত
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved