প্রথম আলাপে আমাকে প্রতুলদা বলেছিল, তুমি ‘ঘুম পেয়েছে বাড়ি যা’ বললে কেন? আমি একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেছিলাম, একটু আমতা করতে করতেই, বললেন, তোমার ‘ঘুম পেয়েছে অফিস যা’ বলা উচিত ছিল।
আমি যে বইটাকে আমার প্রথম বই ভাবতাম, সেটা আসলে আমার দ্বিতীয় বই। এটা মনে পড়তেই অনেক হিসেব গোলমাল হয়ে গেল।
একটা সময় এ বঙ্গে বোধহয় সব বাড়িতেই একজন না একজন জানত কী সমীকরণে লাল, সাদা মেশালে পেটো তৈরি করা যায়।
এ ডিজিটাল পত্রিকার সম্পাদক তো আমাকে বহুদিন আগে ‘বাংলা গানের গুন্ডা’ বলেই আখ্যা দিয়েছে।
আমি আমার দখলে, আমি আমার কবলে, সুতরাং আমি আমার খেয়ালেই চলব, আমি আমার দর বাড়াব, আমি আমার বাড়ির কাজের লোকের দর বাড়াব, যাতে তারা বুঝতে পারে তাদের বাকিরা কম দিচ্ছে।
একদিকে হঠাৎ একটা খ্যাতির খোঁচা, তার সঙ্গে একটা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ অফিসের একটা কাজের দায়িত্ব– এই দুইয়ের চাপে আমাকে ডাক্তার দেখাতে হয়েছিল।
গত কয়েক মাসে আমার জীবনটা বদলে দিয়েছে যে ব্যক্তিটি, তাকে আমি গালি দেব না তালি দেব জানি না। চাটুজ্জে, তুমি বড় বিপদে ফেলেছ ভাইটি!
পৌষমেলায় আমার এক বন্ধু ওর বাবার জন্য মেলা থেকে পোড়া মাটির রবীন্দ্রনাথ চুরি করেছিল।
আমাকে রাতের বেলা প্রফেসর কোচিং থেকে বের করে দিয়েছিলেন, আমি ঝিমোচ্ছিলাম বলে।
র্যাট-পয়জন আর ওপিয়ম মেশানো সেই বিষ রাংতার ওপর পুড়তে থাকে। লিখছেন শিলাজিৎ
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved