Robbar

জগৎ-সংসার অন্ধ করা ভালোবাসার ম্যাজিক অপয়া কেন হবে!

‘আগন্তুক’ ছবিতে সত্যজিৎ রায় মনমোহন মিত্রের জবানিতে যে-কথাটা বলেছেন, তারপর গ্রহণ পয়া-অপয়ার গণ্ডি ছাড়িয়ে অনেক দূর চলে গিয়েছে। যে রহস্যে চাকতিতে চাকতি মিলে যায় এমন এক ম্যাজিক।

→

প্রেম সেই ম্যাজিক, যেখানে পিছুডাক অপয়া নয়

যে কোনও কুসংস্কারের মতোই পিছু ডাকার ভয়কে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পারে প্রেম। সে আহ্লাদে পিছু ডাকতে গর্বিত আর স্বচ্ছন্দই শুধু নয়, পিছু ডাক শোনার জন্যে ব্যাকুলও। এবং অনেক ক্ষেত্রেই প্রেম যেহেতু মৃত্যুকেও পরোয়া করেনি তাই জেঠিমা, কাকিমারা প্রেমকে ‘নিশির ডাক’ বলে টিটকিরিও কম দেয়নি।

→

ডানা ভাঙা একটি শালিখ হৃদয়ের দাবি রাখো

এক শালিখ। দেখলেই মুখ ফিরিয়ে নেওয়া। দেখলেই ‘গেল গেল’ রব। দিন খারাপ যাবে! একরত্তি পাখি, তার নাকি ব্যাপক দুর্ভাগ্যবল। আসলে এসবই তো প্রবাদের ফিকির, সংস্কারের শঙ্কা ও দুলুনি!

→

জন্মগত দুর্দশা যাদের নিত্যসঙ্গী, ভাঙা আয়নায় ভাগ্যবদল তাদের কাছে বিলাসিতা

তাদের ঘরে আয়না ভেঙে গেলে ওমনিই ঝুলে থাকে। তারা তাতে মুখ দেখে, চুল বাঁধে, দাঁড়ি কামায়, ক্রিম মাখে আর কাঁচের ভাঙা ফাটলগুলো মিলে-জুলে ঘর করে ভাঙা দেওয়াল আর ফুটো চালের সঙ্গে।

→

পশ্চিম যা বলে বলুক, আমাদের দেশে ১৩ কিন্তু মৃত‍্যু নয়, বরং জীবনের কথা বলে

১৩। সংখ্যার দুনিয়ায় কপালপোড়া এক নাম। তাকে কেউ সঙ্গে নেয় না অঘটন ঘটার ভয়ে। কারণটা যদিও জিজ্ঞেস করলে ঠিক বলতে পারে না তবু লোকের মুখে বদনামটা চাউর হয়ে গেছে কে জানে কার অভিশাপে!

→

শনি ঠাকুর কি মেহনতি জনতার দেবতা?

এ সংসারে অন‍্যায় করেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর! যদি পাওয়া যেত, তাহলে বোধহয় দেখতে পেতাম শনির দৃষ্টি বিপদ ছাড়াও শান্তি আনে কত।

→

পান্নার মতো চোখ, কান্নার মতো নরম, একা

প্লেগ এল মহামারী হয়ে। বিড়াল যেহেতু ইঁদুর মারে তাই তাকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজন পড়ল সুযোগ সন্ধানী মনুষ‍্যকুলের। হাঁফ ছেড়ে প্রাণে বাঁচল কালো বিড়ালরা সে যাত্রায়।

→

জিবলির স্টাইল টুকে শিল্প ফলালেও ‘এআই’ আজকের শিল্পদূত?

যেদিন সত্যি সত্যি এআই শিল্পী হয়ে উঠবে, সেদিন কি মানুষেরা পকেটের পয়সা খরচ করে যন্ত্রের বানানো সেই শিল্প দেখতে যাবে? গেলে কত দিন যাবে? আর যদি না-যায় তাহলে ব্যবসা জমবে কি করে?

→

পাল্পে প্রখর গল্পে প্রদোষ

আসলে জটায়ু হলেন সেই চরিত্র, যাকে দিয়ে হয়তো পাল্প প্রভাবিত বাংলা ফিকশনের কিছু বাড়াবাড়ি অযুক্তি শুধরে নিতে চেয়েছিলেন সত্যজিৎ!

→

হৈমবতী

পুজোর পঞ্চম গল্প সৌকর্য ঘোষালের।

→