Robbar

শালবনে প্রতিধ্বনিত গানই দিনু ঠাকুরকে বিস্মৃত হতে দেবে না, বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

তবে সব মধুরেরই শেষ না হয়েও শেষ হয় কখনও কখনও। দিনু ঠাকুরের জীবনের শেষভাগে একসময় এসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ায় তিনি ১৯৩৩ সালে তাঁর সাধের শান্তিনিকেতন, সঙ্গীত ভবন ও সর্বোপরি রবীন্দ্রনাথের সান্নিধ্য ছেড়ে কলকাতায় চলে আসেন।

→

যে সংগীত দুঃখ সারায়, সেই সংগীতের আরাধনা করেছিলেন অন্নপূর্ণা দেবী

তাঁকে আরও শোনা আমাদের প্রয়োজন ছিল– একথা ঠিকই কিন্তু হয়তো তাঁরও প্রয়োজন ছিল প্রকৃত উত্তরসাধিকার মতো অন্তর্মুখী যাত্রার। অন্নপূর্ণা দেবীর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ।

→