বড় গৌরবের মৃত্যু অর্জন করে সরোজ দত্ত প্রমাণ করে দিয়েছিলেন যে, তিনি যুদ্ধক্ষেত্রেই ছিলেন, সঞ্জয়ের ভূমিকায় নয়।
রাষ্ট্রীয় বুলেটকে নিজের বুকে আহ্বান করে সরোজ দত্ত প্রমাণ করেছেন, তাঁর কলমকে কিনতে চাওয়ার স্পর্ধা রাষ্ট্রের ছিল না।
তাক করা রাইফেলের সামনে দাঁড়িয়ে দুর্নিবার কণ্ঠে স্লোগান তোলেন সুব্বারাও, অকম্পিত গলা মেলান আর চারজন। রঙ্গামাটিয়া পাহাড়ের কাছাকাছি গ্রামের মানুষেরা শুনতে পেয়েছিলেন সে বজ্রনির্ঘোষ– বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক!
মাক্সিম গোর্কির ‘মা’-র মতোই ‘উম্ম সাআদ’ আরব প্রতিরোধ সাহিত্যে মাইলফলক হয়ে থাকল। কিন্তু এটুকুই জানলেও কানাফানির অর্ধেকটাকে জানা হবে শুধু।
শান্তিপুরের সাহাপাড়া হল তাঁতিদের পাড়া। যে বাড়ির ঠিকানা ছিল সেখানে গিয়ে কালাচাঁদ দালালের খোঁজ করতে অতীব সাধারণ চেহারার যে মানুষটি বসে তাঁত চালাচ্ছিলেন, বললেন যে তিনিই কালাচাঁদ। অজয় চমকেছিলেন বটে! একজন তাত্ত্বিক, দাপুটে নেতাকে তিনি এভাবে মোটেই কল্পনা করে আসেননি।
অমিয় চট্টোপাধ্যায়কে মেরে ফেলা সবচেয়ে জরুরি ছিল বোধহয়। জেল হাসপাতালের সামনে তাঁর সংজ্ঞাহীন শরীরটাকে ফেলে গলায় বাঁশ রেখে, তাতে দু’দিকে চারজন উঠে নেচে নেচে চাপ দিয়ে তাঁর মৃত্যু– না কি তাঁর অমরত্ব– নিশ্চিত করা হয়।
বাড়িতে নয়, অন্য কোথাও দেখা করতে চেয়েছিলেন তাঁর মেয়ে, গোপনে। তখনই পাবলো বুঝে গিয়েছিলেন যে বিরাট কোনও সিদ্ধান্ত নিতে চলেছেন কেরিমা।
ফিলিপিনসের অর্ধশতাব্দীব্যাপী জনযুদ্ধ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাটুকু না থাকলে আপনি কেরিমা তারিমানকে মোটেই বুঝতে পারবেন না।
যদি ভেবে থাকেন, ঝড়ের টানে ভেসে গিয়ে মুরারি মুখোপাধ্যায় দ্রোহকালের অশ্বারোহী হয়েছিলেন– ভুল করবেন!
ইউরো-মেডিটেরেনিয়ান হিউম্যান রাইট্স মনিটর স্পষ্ট বিবৃতিতে দাবি করেছে– রিফাত আলআরিরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved