আমরা দূষণকে ‘শীতের সমস্যা’ মনে করি বলেই, বছরের বাকি সময়ে আমাদের প্রস্তুতি থাকে না। দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের নজরদারিতে শীতকালে তৎপরতা বেশি, কিন্তু গ্রীষ্ম বা বর্ষায় একই উৎসগুলো অবাধে দূষণ ছড়াতে থাকে। দূষণ যখন সারাবছরের সমস্যা, সমাধানও হওয়া উচিত সারাবছরব্যাপী।
ভুটান থেকে আসা নদীগুলোতে ডলোমাইটের দূষণ ক্রমশ বাড়ছে, সে-কথা বহুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু এই বন্যা চোখে আঙুল দিয়ে সেই বিপন্নতা দেখিয়ে দিল। কাজেই বোঝা যাচ্ছে, প্রতিবেশী দেশে পাহাড় ধ্বংস অবলীলাক্রমে চলছে। কাজেই বিপদ আরও ঘনিয়ে আসছে।
পাড়-বাঁধ দিয়ে প্লাবনভূমিতে বন্যার জল ঢুকতে না পারায় নদীখাত অগভীর হচ্ছে। বন্যার জল ধরার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে নদীর।
দামোদর ‘বাংলার দুঃখের নদী’। আমরা কি আদৌ কোনও দিন ভেবে দেখেছি, দামোদর সত্যি দুঃখের নদী কি না?
পুকুরের মতো এক পূর্ণাঙ্গ বাস্তুতন্ত্রের মধ্যমণি হয়ে বসে থাকেন শিব। মূলত বাস্তুতন্ত্রের রক্ষার প্রতীকী হিসেবে।
মানুষের বিশ্বাস ছিল, অম্বুবাচী শুরু হলেই বৃষ্টি হবে। আর সেই বৃষ্টিতে শীতল হবে পৃথিবীর দেহ। জলের ঔরসে ভিজবে পৃথিবীর পুরো শরীর। গর্ভবতী হবে পৃথিবী।
উত্তরাখণ্ডের দাবানল নিয়ন্ত্রণ সঠিক পথে হোক, পুরো দেশ জুড়ে সেই আওয়াজ ওঠা দরকার নিজেদের বাঁচার স্বার্থে।
গ্রামবাংলার মানুষের মধ্যে শীত নিয়ে এক বিশ্বাসের খোঁজ পাওয়া যায়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved