Robbar

স্বাধীনতা সংগ্রামের উত্তাল কলকাতায় এক ফেরিওয়ালার থেকে বাঁশি বানানোর পাঠ নিয়েছিলেন পান্নালাল ঘোষ

‘বসন্ত বাহার’ (১৯৫৬) সিনেমা ভীমসেন যোশির প্রথম (সম্ভবত শেষও) সিনে-প্লেব‌্যাক হিসেবে বিখ‌্যাত হয়ে আছে বটে, কিন্তু অনেকেরই অজানা– এই সিনেমার একেকটা গানে যতটুকু বাঁশি শোনা যায়, সেই সবই পণ্ডিত পান্নালাল ঘোষের পুনরুত্থান কাব্য।

→

ওরা আমাদের গান গাইতে দেয় না

বিদ্বেষ বিষ বর্তমানে যতই সংখ্যাগরিষ্ঠ হোক না কেন, কেবলমাত্র গণতান্ত্রিকতার যুক্তিতেই বলা যায়, ভারত দেশ আর রাষ্ট্র এক নয়। পাকিস্তানের ক্ষেত্রেও তা অন্যথা হয় না। মৌলবাদীর গলা দিয়ে গোটা দেশের সুর ধরা যায় না কখনও।

→

অন্ধজনের দেহ আলোকিত, স্পর্শই তার চোখ

খেলা অনেকটা ঘুরে গিয়েছে, আর উপায় নেই, হাতভর্তি আলোই আছে শুধু। বিস্ফোরণের, বনদহনের মেয়াদ শেষে অকৃত্রিম লাঠির মতো, জিলিপির মতো আলো।

→

‘ছত্রনত্রত্বণ্ঠত্রত্ম ঞ্ঝদ্রত্রদ্বম্’ কার কবিতার বই, জানেন?

না, শিরোনামে ভুল নেই। যদিও এই নামের কবিতার বইও নেই। তাহলে ব্যাপারটা কী?

→

ডানহাতিদের উপত্যকায় বাঁহাতির সফল দাদাগিরি

যেদেশে ক্রিকেট ধর্ম, সেই ক্ষেত্রয় শুধুমাত্র একজন বাঁহাতি ও বাঙালি প্লেয়ার হয়ে সৌরভ গাঙ্গুলির আবির্ভাব ঘটেছিল বলে কত শুচিবাই, কত ট্যাবু, কত অসূয়া, কত সংস্কার ও তার জগঝম্পের ইতি না ঘটলেও তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে উঠেছিল, তা নিয়ে গবেষণা করলে ক্রিকেটের এক অন্যতর সামাজিক বীক্ষণ কি উঠে আসবে না?

→

আশিস খাঁ রাগ করলেন, জড়িয়ে ধরলেন বিলায়েত খাঁ

বিশ্ব সংগীত দিবসে বাদ্যযন্ত্র নির্মাতা দুলালচন্দ্র কাঞ্জীর একান্ত সাক্ষাৎকার।

→

পৃথিবীটা আর জ্ঞান দিয়ে চলে না, চলে গারবেজে!

বাবা-মা হাসাহাসি করত, তাদের ছোটবেলায় বিয়েবাড়িতে নাকি প্লাস্টিক চাটনি হত। তা সে যা হোক, বাবা-মায়ের এই হাসাহাসি, ব্যঙ্গ দেখে ভেবেছিলাম, এসব ক'দিনের হাইপ। কিন্তু, সব কেমন বদলে গেল।

→

চা দিবসে কি ছুটি মিলবে?

বিশ্ব চা দিবসে ময়দানের এক চা-বিক্রেতার সঙ্গে খোশগপ্প।

→

অপরাধে গলা শুকিয়ে গেলেও কি একঢোক জল পাব আমরা?

জলসংকটে ভারত। বিশ্ব জলদিবসে আরও একবার সেকথা স্মরণ করা।

→

প্রফুল্ল কাননে বিভ্রান্ত ভ্রমরা

আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের বিস্মরণে খানিক ঘাই মারল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের লেখা ‘প্রফুল্ল রসায়নী’ বইটি। প্রফুল্ল রায়ের জীবন-আধারিত উপন্যাস।

→