খেলিফের প্রতি নেটিজেনের বিরুদ্ধতার কারণ তাই, আর যাই হোক, তা ‘মেয়েদের সমানাধিকারের’ দাবিতে নয়। সমস্যা অবশ্যই খেলিফের লম্বা, পেটানো পেশিবহুল চেহারা– যা বহু মানুষের মতে ‘নারীসুলভ’ নয়। অর্থাৎ, অলিম্পিক খেলার যোগ্যতা অর্জন করা ক্রীড়াবিদ পাশ করতে পারেননি আমাদের বিউটি প্যাজেন্টে। দুইক্ষেত্রেই লজ্জা আমাদের। তবুও খেলিফ জিতলেন, সোনা ছাড়া আর কীই বা পেতে পারতেন তিনি?
#metoo আন্দোলনের সময় বলা হত, তোমরা সামাজিক মাধ্যমে না কপচে আইনের সাহায্য নাও– এখন আইন যাদের ধরেছে, তাদের বিচার শেষ হওয়ার আগেই তাদের পুনর্বাসনের দাবি উঠে যাচ্ছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved