‘এজেন্ট বিনোদ’, ‘বদলাপুর’, ‘অন্ধাধুন’-এর স্ক্রিপ্ট রাইটার অরিজিৎ বিশ্বাসের এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার।
সমকাম নিয়ে ভারতের প্রথম সিনেমাটা মুছেই যেত, চিরতরে। কিন্তু ফেরত পাওয়া গেল। কীভাবে?
যাঁদের লেখায় লিপ দিয়ে ‘সিন’ বিখ্যাত হল, কিন্তু লেখকরা ঠিক ততটা নন।
হাঁটু কেটে রক্ত গড়াল, রুমাল বেঁধে ঘা লুকিয়ে রাখলেন অমিতাভ। ভয়ে কাউকে কিছু জানালেন না, পাছে কাজটা হাত থেকে চলে যায়।
মিলেনিয়াল প্রজন্ম হয়তো টেরও পাবে না, পোস্টারে একটা ‘A’ থাকলে, হৃদ-কুঠুরিতে ঘনাত কী কালবৈশাখী!
ভারতীয় অ্যাকশন ফিল্মকে সজোরে ঘুসি চালাল রাম গোপাল বর্মার ‘শিবা’। সাধারণ দর্শক থেকে ক্রিটিককুল– সকলেই হাঁ হয়ে গেলেন রামুর ডেবিউতে।
হিন্দি সিনেমায় যে সময়ে ধুন্ধুমার করছেন রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, দিলীপ কুমার– সে সময়েই সমান্তরালে সাঁতরে চলেছিলেন ভারত ভূষণ।
লেখকের রোয়াব আজও নতশিরে মেনে চলেছে মাইসোরের মানুষ, কর্ণাটকের সরকার।
স্টুডিও ঝকঝকে রাখতে গিয়ে, এককালে লোকজনের বমিও সাফ করেছিলেন রবিনা ট্যান্ডন।
এই হোটেলের সুইমিং পুলে সাঁতার শিখেছিলেন সায়রা বানু, সঞ্জয় দত্ত। এখানের হেলথ ক্লাবে নিয়মিত আসতেন শ্রীদেবী, রাকেশ রোশন, প্রেম চোপড়া, জিতেন্দ্র। কেরিয়ারের শীর্ষে, শহরে থাকলে, জিতেন্দ্রকে প্রায়ই পাওয়া যেত এ হোটেলের লবিতে; দেদার অটোগ্রাফ দিতেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved