Robbar

সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তা হ্রাস জন্ম দিচ্ছে নতুন বিষাদের?

সোশ্যাল মিডিয়া কি তার মতো আরও হাজারো ছেলেমেয়ের উপর পারফরম্যান্স প্রেশার বা একরৈখিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার বাধ্যবাধকতা তৈরি করছে? না কি প্রকৃত জীবনে নিজেকে প্রকাশ করতে না পেরে ভার্চুয়াল দুনিয়া তাকে মুক্তির স্বাদ দিতে সক্ষম? এই প্রশ্ন হয়তো একুশ শতকের সবচেয়ে জরুরি ইস্যু।

→

‘J’ কথা বলার ছিল

‘J’-এর জন্ম কোনও সাধারণ বর্ণের জন্ম নয়; এটি এক নিঃশব্দ বিপ্লব।

→

গম্ভীর যেন কমল মিত্র, ভারতীয় ক্রিকেট তার সন্তান

গম্ভীরবাবু কখনও কমল মিত্র, কখনও ইশানের বাবা আবার কখনও ‘উড়ান’-এ লাস্ট সিনে নিজের ছেলের পেছনে দৌড়তে থাকা রণিত রায়। আর সন্তানের নাম, ভারতীয় ক্রিকেট!

→

নির্জন রূপের ছায়া এসে পড়েছিল মাৎসুও বাশোর হাইকুতে

১৬৮৬ থেকে ১৬৯১, এই সময়কালে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পথে পথে, লিখছেন কাব্যময় গদ্য, ভ্রমণকাহিনি আর প্রচুর হাইকু। এই পাঁচ-ছ’ বছর সময়কে বলা চলে তাঁর জীবনের সবচেয়ে ফলবান অধ্যায়। হাইকু লেখার ক্ষেত্রে তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব ক্রমশই প্রতিষ্ঠা পেল। মাৎসুও বাশোর মৃত্যুদিনে বিশেষ নিবন্ধ।

→

দেবাশীষ দেবের ছবি

সদ্য দেবাশীষ দেবের ৭০তম জন্মদিন চলে গেল। সেই উপলক্ষেই একটি লেখা, তিনজন শিল্পীর জমায়েত। প্রচ্ছদের ক্যারিকেচার করলেন অনুপ রায়, লিখলেন কৃষ্ণেন্দু চাকী। লেখার ভেতরে রইল দেবাশীষ দেবের নানা ছবি।

→

আবহমান বাংলার ছড়াকে অন্নদা মুন্সী এনেছিলেন তাঁর বিজ্ঞাপনে

ও সি গাঙ্গুলী এবং সত্যজিৎ রায় প্রায় সমসময়ে ডি. জে. কিমারে আসেন, সেই সময়ে এই বিজ্ঞাপন সংস্থার প্রধান শিল্পী ছিলেন অন্নদা মুন্সী। পরবর্তীকালের অতি প্রখ্যাত বিজ্ঞাপন-শিল্পীরা তাঁদের কর্মজীবনের সূত্রপাতে পথপ্রদর্শক হিসাবে পেয়েছিলেন অন্নদা মুন্সীকে। সেই শিল্পীর ১২০তম জন্মদিনে তাঁকে এবং তাঁর বিজ্ঞাপনকে স্মরণ করতেই এই লেখার অবতারণা।

→

বিজ্ঞাপন শিল্প, উত্তর-ঔপনিবেশিক আধুনিকতা ও অন্নদার ‘মুন্সীয়ানা’

ভারতে ‘কমার্শিয়াল আর্টের জনক’ অন্নদা মুন্সীকে নিজের অজান্তেই আত্মস্থ করেছি আশৈশব। অন্যভাবে বলতে গেলে, সত্যজিৎ রায়ের পর আরও দু’-প্রজন্ম (কী তারও বেশি) পার করেও অন্নদা মুন্সীর প্রভাব অটুট।

→

সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি পরে পিয়ানোয় মুনলাইট্‌ সোনাটা বাজিয়ে শুনিয়েছিলেন অন্নদা মুন্সী

যতদূর মনে পড়ে, সিঁড়ি দিয়ে উঠেই ডানদিকে একটা দীর্ঘ বারান্দার এ-প্রান্তে একটা ঘরে বসে পিয়ানো বাজাচ্ছিলেন– মনে হল সদ্যস্নাত, সাদা ধুতি-পাঞ্জাবি পরিহিত এক প্রৌঢ় ভদ্রলোক। মাথায় প্রায় কাঁধ পর্যন্ত যত্নে পাট করা কাঁচাপাকা চুল। অন্নদা মুন্সী– চিনতে অসুবিধা হয়নি একটুও।

→

অন্নদা মুন্সীর হাতেই তৈরি হয়েছিলেন সত্যজিৎ

ডি জে কিমারে সত্যজিতের কাছে কী কাজ দেওয়া হবে, তা অন্নদা মুন্সীই ঠিক করে দিতেন। সিগনেট প্রেস খোলার পরেও অনেক কাজ মুন্সীকেই দেখিয়ে দিতে হয়েছে। সত্যজিৎ খুবই ভালো ছবি আঁকতে পারতেন ঠিকই, কিন্তু বিজ্ঞাপনের লে-আউট ব্যাপারটা তিনি বুঝতেন না। সত্যজিৎ নিজেই লিখেছেন, ‘সাগ্রহে আমি অন্নদা মুন্সীর শিক্ষানবিশি করতে থাকি।’

→

আমার বাবা অন্নদা মুন্সী

বাবা আর ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন বন্ধু। ওঁদের মধ্যে প্রায়শই চিঠি চালাচালি হত। একবার ইন্দিরা গান্ধী বলেছিলেন, অন্নদার প্রতিটি চিঠির দাম কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা! সময়টা সম্ভবত ১৯৭৩-’৭৪ সাল।

→