এই আশ্চর্য মানুষটিকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে তেমন চর্চা নেই। যাঁর 'খামোশ' হুংকারে ঢাকার রাজপথে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল দুর্ধর্ষ পাকিস্তানি সেনা, নামিয়ে নিয়েছিল বন্দুক, তিনিই লাল মওলানা ভাসানী।
২০০৮-এ থলয় সাগর জয় করা অবশ্য আমার কাছে এ জীবনের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ছিল। এমনকী, এভারেস্ট জয়ের থেকেও বেশি।
নাতিদীর্ঘ লেখায় শব্দের মায়াজাল, তা দিয়েই স্বভুঁই ও বিভুঁইকে বাঁধতে চেয়েছেন লেখক বৈজয়ন্ত।
কোথায় যায় মানুষ, চেনা প্রতিবেশ ছেড়ে, কেন যায়!
হরিসাধন দাশগুপ্ত প্রোডাকশন্সের দু’টি উল্লেখযোগ্য তথ্যচিত্রের কাজে রাজার সঙ্গে আমি ছিলাম, দু’টির কাজই শান্তিনিকেতন নির্ভর।
কে বলবে, এই বিরাট-রোহিতরাই ছ-মাস আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মায়াবী রাত উপহার দিয়েছিলেন সমর্থকদের। সে মুহূর্তকে সমর্থকরা অনায়াসেই ভুলে গেলেন, অক্লেশে।
যে কমেডি তুলসীবাবু পারতেন, সেই মজাটা তখনকার দর্শকরা বুঝতেন, তার কারণ তখনকার জীবনে চারপাশে এই রকম অনেক মানুষ থাকতেন। মানুষ সেই মানুষদের চিনতেন, জানতেন।
ছোট্ট বইয়ের সংক্ষিপ্ত যাত্রা দ্রুত ফুরোয়, কিন্তু সেই সময়ের গন্ধ ঘিরেই থাকে পাঠককে।
লেখার টেবিলে বসলেই টেবিলটা আমাকে নিয়ে যায় আমার অতীতে। আমার আমাকে বলে, ‘তোর অতীতের পাপ, অপরাধ, নরকই তোর লেখার স্বর্গ। সব রত্ন লুকিয়ে আছে ওখানেই। তোর পক্ষে লেখার উপাদান আর কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়।’
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved