১৯৬৮ সালে লুই আর্মস্ট্রং ‘হোয়াট আ ওয়ান্ডারফুল ওয়ার্ল্ড’ রেকর্ড করেছিলেন। এখন সারা পৃথিবীতে যে অস্থিরতা চলছে, এই গানটা গাওয়ার আমার খুব ইচ্ছে ছিল।
৬০ বছর পরের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির দলিল হয়েও কোমল গান্ধার অপূর্ব প্রেমের ছবি। একটি ব্যক্তিগত ছবি। ব্যক্তিগত দলিল। ঋত্বিক ঘটকই ভৃগু।
একথা নিশ্চিত করে বলা যেতে পারে যে, সন্তান-শূন্যতার এই সামাজিক নির্মাণ আসলে কিন্তু অন্তঃসারশূন্য। সন্তানের জন্ম দিয়েই হোক বা না-দিয়ে ভালো থাকা আসলে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটি চয়েস।
তখনকার দিনে অদ্ভুত কিছু কিছু মঞ্চের শিল্প ছিল, যেমন হরবোলা, হাস্যকৌতুক ইত্যাদি। যোগেশদা হাস্যকৌতুক করতেন শুরুর দিকে এবং তারপরে অঙ্গভঙ্গি করে হাস্যকৌতুকের সঙ্গে শরীরকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করতেন। সেটা নিঃসন্দেহে তাঁর নিজস্ব।
কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজো তান্ত্রিক মতে হয় বলে একদিনেই পুজো সম্পন্ন হয়। দুর্গাপুজো বৈদিক মতে হয়, তাই চারদিনের।
লীলা মজুমদারের ‘মণি-মাণিক’ বইটির প্রসঙ্গে সুনীল জানার নাম করেছিলাম। সুনীলবাবু আবার হাইস্কুলে আমাদের বাংলার মাস্টারমশাই ছিলেন।
বাঙালি একদিকে রবীন্দ্রনাথকে ভক্তি করে মাথায় তোলে, অন্যদিকে রঙ্গ করে পথে বসায়। একটি অন্যটির প্রতিক্রিয়া।
ব্যঙ্গ করে গানের দল বলে, ‘আমরা পাঞ্জাবীদের প্যাঁইয়া বলি, মাড়োয়ারি মাউরা/তবু নন-কমিউনাল দেয়াল লিখি ক্যালকাটা টু হাওড়া!’
'আজ কি রাত, হোনা হ্যায় কেয়া'-র সুরে রুপোলি পোশাকে ঝকমকে গোলকের ওপর বসে নেমে আসছেন যখন প্রিয়াঙ্কা, অস্থির হয়ে উঠছি একটু একটু করে। বড়ও হচ্ছি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved