বিষণ্ণতার একলা ছাদে তখন হয়তো বসেছে পরিত্যক্ত মাছের কাঁটার মতো, অথচ শিরদাঁড়া-সোজা টিভি অ্যান্টেনা। কিন্তু যে তরঙ্গ মনের মধ্যে বয়ে যায়, তার খোঁজ রাখে কোন অ্যান্টেনা?
বাসুদেব দাশগুপ্ত মানেই শুধুমাত্র রন্ধনশালার গদ্যকার নন। আজ বাসুদেব দাশগুপ্তর মৃত্যুদিন।
জার্মানি যখন বিশ্বযুদ্ধে নারকীয় হত্যালীলা চালাচ্ছে, বিরোধী ভাষ্যকে গলা টিপে খুন করছে, তখন মার্লিন দিত্রিশ জার্মান ভাষাতেই গাইলেন যুদ্ধবিরোধী গান– ফুলগুলো সব কোথায় গেল।
যত্ন সহকারে কমলদা কবিতা লেখেননি, এই দুঃখ থাকবেই। যদিও গদ্যের তাণ্ডব ঘটিয়েছেন তিনি।
রেলে নিয়োগ হয় না। রেল ধুঁকতে থাকে। মানুষ মরে। একটা একটা স্টেশনের নাম পালটে যায়।
নিচু থেকে উঁচুতলার শিক্ষার্থীমহলে কী ক’রে এত বিস্তার আর জনপ্রিয়তা পায় এই অপ্রথাগত শব্দসমূহ?
প্রশ্ন উঠছে, কী সেই দৃষ্টি? কেমন সে দেখা, যা তাঁকে নেশা ধরিয়ে দেয়?
সামনে তারের পৃথিবীর ভিতর অজস্র চাবি। যেন ধ্যানমগ্ন সাধুসন্ত। চৈতন্যের বিশেষ অবস্থায় ঝুলন্ত হয়েই সমাধিস্থ। আর তাঁদের সামনে উপবিষ্ট পরমব্রহ্ম চাবিওলা।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved