Robbar

শিল্পকলার ওপর এত রাগ কেন, তা ভাবার বিষয়

ভাস্কর্য সুন্দরের প্রতীক, শিল্পকলার একটি শক্তিশালী মাধ্যম। সেটা ভাঙা দরকার হয় কেন?

→

অন্তরের এই অসুরকে রুখবে কে, যদি অন্তরাত্মা না-জাগে প্রাণে?

এতকিছুর পরেও আঙুল ওঠে সেই মেয়েদের দিকেই। প্রশ্ন ওঠে, রাতবিরেতে একা মেয়ে কেন বিশ্রাম নিতে যাবে নিভৃতকক্ষে?

→

স্বদেশ প্রেম থেকেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তৈরি হয়

একটা গানের মধ্য দিয়েই প্রকাশিত হয় সে আন্দোলনের চেতনা।

→

আসুন, রাতের দখল নিই

অফিস করে আসুন, কাজ সেরে আসুন। আসুন রাত হাঁটি। রাত দেখি। রাত বাঁচি। দুয়েকদিন আপনার পুরুষসঙ্গী পড়াক সন্তানকে। রাঁধুক বাড়ুক। আপনি সংঘবদ্ধ হোন ও রাতের অধিকার নিন। টেক ব্যাক দ্য নাইট।

→

‘হাওয়া হাওয়াই’য়ের আপত্তি জোটেনি কিন্তু ‘উরি উরি বাবা’ নাকি অপসংস্কৃতি

বঙ্গীয় চলচ্চিত্র-মানসে যে ছবি রীতিমতো ‘কালচারাল শক’-এর কারণ হয়ে উঠল, সেই ‘বেদের মেয়ে জোসনা’ (অন্তর্ঘাত শুরু হয়েছিল বানান থেকেই)– তাও কিন্তু দিনের শেষে বাংলাদেশের মাল‌।

→

কালো ভিক্টোরিয়া ও থমথমে কলকাতা

‘ব্ল্যাক-আউট’ বা ভিক্টোরিয়া কালো রং করে শহরবাসীকে আশ্বস্ত করা সম্ভব হয়নি। জাপানি আক্রমণের আশঙ্কা থাকলেও কলকাতা শহর তখন ধুঁকছে দুর্ভিক্ষ-পীড়িত হতদরিদ্র মানুষগুলোকে নিয়ে।

→

স্বাধীনতার মানে অসংখ্য নক্ষত্রের রাত

দেখলে হবে কড়চা আছে। দেখে নিন, এক ক্লিকে!

→

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে রবীন্দ্র পুরস্কার দেওয়া নিয়ে অনেকের আপত্তি থাকলেও, বুদ্ধদেবের ছিল না

২০০৪-’০৫ সালে যখন আমার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেটের তকমা নিয়ে এখানকার একদল বুদ্ধিজীবী শোরগোল তোলেন, তখন বুদ্ধ চিনের প্রাচীরের মতো আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল।

→

কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ছবি বাছাইতেও অংশ নিতেন বুদ্ধবাবু

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে দেখে কেউ চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়াক, তিনি চাইতেন না মোটেই।

→

খেলিফের ‘পৌরুষ’ বিতর্ক নগ্ন করেছে ট্রান্স-মানুষদের বিরুদ্ধে সমাজের অসূয়াকে

খেলিফের প্রতি নেটিজেনের বিরুদ্ধতার কারণ তাই, আর যাই হোক, তা ‘মেয়েদের সমানাধিকারের’ দাবিতে নয়। সমস্যা অবশ্যই খেলিফের লম্বা, পেটানো পেশিবহুল চেহারা– যা বহু মানুষের মতে ‘নারীসুলভ’ নয়। অর্থাৎ, অলিম্পিক খেলার যোগ্যতা অর্জন করা ক্রীড়াবিদ পাশ করতে পারেননি আমাদের বিউটি প্যাজেন্টে। দুইক্ষেত্রেই লজ্জা আমাদের। তবুও খেলিফ জিতলেন, সোনা ছাড়া আর কীই বা পেতে পারতেন তিনি?

→