সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।
সমর চক্রবর্তী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি আলাদা। তিনি ‘জওয়ান’। চরম ধারালো, চলমান এক ‘অফ কাটার’!
আমি জানি অ্যান শেষটায় ধরা পড়ে গিয়েছিল। আমিও কি ধরা পড়ে যাব? মোবাইলটা যদি উদ্ধার হয়? এই লেখাগুলো পড়লে কি বাকিদের গাজার কথা মনে পড়বে?
রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করতেন, সমস্ত মানুষের সুখদুঃখকে এক করে একটি পরম বেদনা, পরম প্রেম আছে।
ঋতুদাকে দেখে মনে হচ্ছে, বাচ্চা ছেলেরা যেমন অবসেসড হয়ে যায় বিশেষ খেলনা নিয়ে, ঋতুদার অবস্থা তাই।
‘প্রত্যাবর্তন’ শব্দটা অনেক আগেই অস্থিমজ্জায় ঢুকে গিয়েছে স্প্যানিশ তারকার।
নানা কথা বলছিলেন একেবারে ডায়লগ বলার মতো করে। যেমনটা সিনেমায় এতকাল দেখে এসেছি।
ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।
সুভাষদার ৫৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁর জন্মদিন আমরা পালন করেছিলাম মস্কোয়, ননী ভৌমিকের বাড়িতে।
এই লেখা কি চড়ে উল্লাসকারীদের সমর্থন করবে? নাকি তার বিরুদ্ধবাদীদের উদ্দেশে ক্ষোভ উগরে দিতে চাইবে?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved