রবীন্দ্রনাথের রচনার, বিশেষত তাঁর গান এবং কবিতার সংকলন-সম্পাদনার ক্ষেত্রে খুবই সতর্কতা প্রয়োজন।
রবীন্দ্রনাথই-বা কেমন করে দেখছিলেন এইসব বিরোধিতার পর্বকে? এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, এইসব ঝড়ঝাপটার মধ্যে দাঁড়িয়ে আধুনিক সাহিত্যকে খুব স্থৈর্য নিয়ে দেখতে পারছিলেন না তিনি।
অবিশ্রাম আলোবিকিরণের ভেতর যে ক্লান্তি, তা থেকেই এই রবি তৈরি করে নিলেন এমন ছুটির কোল, ছায়া।
রবীন্দ্রনাথের হাতের লেখার ছায়াতেই কি বড় হয়ে উঠল রবীন্দ্রনাথের চিত্রকলা?
১৩১৭ পঁচিশে বৈশাখ উপাসনাগৃহে নিজের জন্মদিনের উৎসবে রবীন্দ্রনাথের উচ্চারণ, ‘এই যেখানে তোমাদের সকলের সঙ্গে আমি আপন হয়ে বসেছি, এ আমার সংসারলোক নয়, এ মঙ্গললোক।
‘এ ঘোর সংসার কাননে’ শান্তি আনে রবীন্দ্রনাথের গানের সরল ভাব, সুমিষ্ট ভাষা আর প্রাণস্পর্শী অনুভূতি।
১৯ বৃন্দাবন বসাক স্ট্রিটের বাড়িটা আদিত্য বসাকের, ওই বাড়ির ছবি, দলিল দস্তাবেজ নিয়ে এগজিবিশনও করেছিলাম।
শুধুমাত্র মেধার জোরে নিম্নবিত্ত তার শ্রেণি বদলে ফেলতে পারত। এখনকার মতো তলার দিকে ঠাঁই পেয়ে অর্থের বিনিময়ে রোগীর নাড়ি টেপার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারা যেত না।
জন্মদিনের নানা আয়োজন রবীন্দ্রনাথের মনে একরকম আত্মকৌতুকের জন্ম দিত।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved