বুদ্ধদেব বসু তাঁর ‘আমার যৌবন’-এ কিংবা অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘কল্লোলযুগ’-এ তরুণ সাহিত্যমোদীদের যে আড্ডা দেওয়ার বিবরণ দিয়েছেন তেমন আড্ডা থেকে রবীন্দ্রনাথ দূরে থাকতেন।
দেশের আমজনতার রুচি ও চাহিদার নিয়ম মেনে ‘প্রগতি’ ও ‘রাদুগা’ থেকে দেশের অগণিত পাঠকদের জন্য বিদেশি ভাষা থেকে সস্তার রগরগে নভেল, ডিটেকটিভ উপন্যাস ইত্যাদি রুশ অনুবাদে প্রকাশিত হাতে লাগল।
‘আমার কথা’ ও ‘আমার অভিনয় জীবন’ বই ছেপে বেরনোর আগে কেন গিরীশ ঘোষ নির্দিষ্ট কিছু অধ্যায় বাদ দিতে বলেছিলেন?
নিস্তরঙ্গ জীবনই যদি চাইবে বাঙালি তবে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে এত মিছিল, মিটিং, সংগ্রাম, আন্দোলনে কেন জড়াবে?
পর্যটক হিউ-এন সাঙয়ের বিবরণ অনুযায়ী, কামাখ্যা অনার্য কিরাতদের দেবী।
মনে পড়ছে তাদের সবার কথা, যারা অন্য দেশের মাটির গন্ধ নিয়ে এসেও এই দেশের, এই বাংলার সংস্কৃতিকে আপন করে নিয়েছিল।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানে আছে না, ‘বাংলার মাটি, বাংলার জল...’। সেই বাংলার মাটি, জল আমি আমার অন্তরে গ্রহণ করেছি।
‘গোলন্দাজ’-এর শুটিংয়ের পাশের মাঠেই চলছিল ‘ময়দান’-এর শুটিং।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved