Robbar

কত কম বলতে হবে, মুখের কথায়, সভায়, কবিতায় কিংবা ক্রোধে– সে এক সম্পাদনারই ভাষ্য

শঙ্খ ঘোষের মতো মানুষের ক্ষেত্রে সম্পাদনার চিহ্ন দৈনন্দিনে তথা অভিব্যক্তির বিবিধ বিভঙ্গে নিরবচ্ছিন্নভাবে ক্রিয়াশীল।

→

ঋতুর ভেতর সবসময় একজন শিল্প-নির্দেশক সজাগ ছিল

ছবিগুলো প্রিন্ট করিয়েছিলাম। দিয়েছিলাম ঋতুকে। ছোট্ট একটা প্রিন্ট। হাতে নিয়ে হেসেছিল।

→

গোয়ার জাতিগত অস্মিতা কি দেশের মিশ্র সংস্কৃতিকেই ধূলিসাৎ করছে না?

বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ যারা পৃথক জাতিসত্তায় বিশ্বাসী, তারা কি নিজেদের ভারতীয় বলে গর্ববোধ করেন?

→

পুরো উপমহাদেশই আমাদের ঘর, বলেছিলেন গুলজার

গুলজারের ‘সন্দেহজনক কবিতা’, বাংলায় অনূদিত হয়েছিল সন্দীপন চক্রবর্তীর হাত ধরে। সেই বইয়ের ভূমিকা লিখেছিলেন শঙ্খ ঘোষ। এই বই তখনও জানত না, একদিন এই বই দুই জ্ঞানপীঠ প্রাপককে ধরে রেখেছে।

→

বাংলা ভাষা কীভাবে শেখাতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ?

রবীন্দ্রনাথ মনে করতেন শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা তাঁদেরই আছে যাঁরা মনের আদি-শিশুটিকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।

→

এক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখে রাশিয়ার খণ্ডচিত্র ও অতীতে উঁকিঝুঁকি

সোভিয়েত সমাজব্যবস্থার পতনের মধ্যে ভবিষ্যতের জন্য বেশ কিছু ভাবনাচিন্তার খোরাক আছে। সেই খোরাককেই খুঁজতে চেষ্টা করব আমরা।

→

সংস্কৃত ভাষার জ্ঞানপীঠ জুটলেও রাজনীতির কল্যাণে ভুল ব্যাখ্যা কিছু কমবে না

যথেষ্ট সম্ভ্রম করে সংস্কৃত ভাষাকে কুলুঙ্গির ঠাকুর করে রেখেছি। সম্মানের শেষ নেই, অথচ গ্রহণের দায়ও নেই। হেনকালে যখন সনাতনের ডাক পড়ল তখন ত্রাহি মধুসূদন!

→

আমারও খুব ইচ্ছে বউঠান, পাঁচালির দলে ভর্তি হয়ে গ্রামে গ্রামে মনের আনন্দে গেয়ে বেড়াই

রবির জন‌্য কাদম্বরীর বুকের শিরায় টান ধরে। সে বুঝতে পারে এ-বাড়িতে রবি কতটা একা।

→

যে দ্রোণাচার্যকে একলব্য আঙুল উপহার দেয়নি

আমি সেই গৌতমদাকে মনে রাখতে চাই, যাঁর ‘আনন্দবাজার’ ছাড়ার খবরে অঝোর কান্নায় ভেঙে পড়েছিলাম। মনে রাখতে চাই না সেই গৌতমদা-কে, যাঁর সঙ্গে আমার আজ আর বাক্যালাপ নেই।

→