পাহাড়ের কিনারে বসে তিনি রেওয়াজ করতেন কোনওরকম যন্ত্র ছাড়া। পাহাড়ে পাহাড়ে ধাক্কা লেগে সে সুরের প্রতিধ্বনি ফিরে আসত তাঁর কানে, তা থেকে সুরের ভুল ত্রুটি শুধরে নিতেন।
সোভিয়েত সংবিধানে নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য এত ভালো ভালো সমস্ত ধারা ছিল যে, বোধহয় পৃথিবীর আর কোনও দেশের সংবিধানে তা ছিল না। কিন্তু সেই সংবিধান সম্পর্কে রসিকমহলের কী অভিমত?
সম্প্রতি একটি বেসরকারি সংস্থার সর্বভারতীয় সমীক্ষার ‘গ্রেট ইন্ডিয়ান স্লিপ স্কোরকার্ড ২০২৫’-এর রিপোর্ট বলছে, ৫৮ শতাংশ ভারতীয়ই রাত ১১ টার আগে ঘুমোতে যান না। এই ‘লেট স্লিপার’দের তালিকায় বেঙ্গালুরু, মুম্বাইকে পিছনে ফেলে প্রথম স্থানে রয়েছে কলকাতা। এবং এই সমস্যাটা ধীরে ধীরে গোটা জাতিকেই প্রভাবিত করছে।
১৩। সংখ্যার দুনিয়ায় কপালপোড়া এক নাম। তাকে কেউ সঙ্গে নেয় না অঘটন ঘটার ভয়ে। কারণটা যদিও জিজ্ঞেস করলে ঠিক বলতে পারে না তবু লোকের মুখে বদনামটা চাউর হয়ে গেছে কে জানে কার অভিশাপে!
খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থান থেকে শুরু করে আইনি অধিকারের নানা প্রশ্নে ভারতীয় সমাজ মুখর। কিন্তু মানসিক-শারীরিক অধিকারের কথা উঠলেই অনেকে যেন দ্বিধায় ভোগেন।
কে যেন খবর দেয় বাস্তুহারা মেয়েদের জন্য বিশেষ কোটা রয়েছে নার্সিং-এর ট্রেনিংয়ে। মনটা নেচে ওঠে, নিশ্চিন্ত আশ্রয় মিলবে, দু’বেলার খাবার পাওয়া যাবে, স্বপ্নের মতো ঠেকে। শুধু সিনেমা নয়, সত্যিকারের নার্স, দেশভাগের ফলশ্রুতি যিনি, অঞ্জলি আচার্য– তাঁর পেশাগত লড়াইয়ের কথাও জানুন।
সাহিত্য যেন এক পা হলেও সমাজের, সভ্যতার, কিংবা সময়ের আগে-আগে হাঁটে। মানুষ নিবিষ্ট চিত্তের সাহিত্যপাঠ থেকে জীবনের অনেক চিরস্থায়ী অন্ধকার অংশে আচমকা আলোর হদিশ পেয়ে যেতে পারে। সাহিত্যের থেকে এরকমই পর্বতপ্রমাণ প্রত্যাশা রাখতেন মারিও ভার্গাস লোসা।
নীতি-টিতি চুলোয় গেলে সমাজের বুকে এক রকমের মন্বন্তর। সমাজবদলের ডাক কে কবে দেবেন জানা নেই, তবে এই স্মৃতি-মীন ঘুরে বেড়াক নতুন সময়ের জলে। হয়তো সেই বাঁচাবে আগামীকে, বীজধান যেমন জোগায় পরের বছরের খোরাকি। এটুকুই সামান্য এক জীবনের সম্বল, সুবলচন্দ্র দে তাঁর আত্মচরিতে সেটুকুই বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে।
নানা অনুদান বা সুযোগ-সুবিধের পরেও শহর-গ্রাম-মফস্সলের বড় অংশে সরকার-পোষিত স্কুলগুলোতে ভর্তির হার অত্যন্ত কম। পাশাপাশি গ্রামীণ এলাকাতেও গজিয়ে উঠছে বেসরকারি স্কুল। সেখানে সঠিকভাবে প্রশিক্ষিত বিষয়-শিক্ষক আদৌ আছেন কি না তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাচ্ছেন না, দৌড়চ্ছেন ছেলেমেয়ে ভর্তি করতে। হু হু করে বাড়ছে পড়ুয়া সংখ্যা, অনেকসময় সাধ্যের অতিরিক্ত ব্যয়েও। কেন এই প্রবণতা?
ঢাকার জিন্দাবাহারের বাসিন্দা ছিলেন প্রথম বাঙালি চলচ্চিত্রকার হীরালাল সেন। এখানেই একসময় থাকতেন কলকাতার মহামেডান স্পোর্টিংয়ের বিখ্যাত ক্যাপ্টেন শাহজাহান। ‘পনেরো নম্বর জিন্দাবাহার’ তো মহাশ্বেতা দেবীর মামার বাড়ি। সেখানেই তাঁর জন্ম। তার পাশেই অর্থাৎ ‘ষোলো নম্বর জিন্দাবাহার’ ছিল শিল্পী পরিতোষ সেনের বাড়ি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved