Robbar

মঞ্চে চিফ গেস্ট ঋতুদা অটাম সোনাটা নিয়ে কথা বলছে, অথচ দর্শক গান শোনাটাই মনে করছিল জরুরি

ঋতুদা ভালোবাসত আমাদের গান। সে ভালোবাসার মধ্যে ভালো কাজের একটা প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় ছিল সবসময়। কিন্তু সত্যি কত মানুষ শোনে– সে বিষয়ে জানত না একেবারেই।

→

জাপান-বিরোধী ব্রিটিশ সরকার যখন ইতেকো-কে সন্দেহ করেছিল, তখন রথীন্দ্রনাথ বলেছিলেন ও আমার ঘরের মেয়ে

আশ্রমজীবনকে বিদেশিরা সহজেই আপন করে নিতেন। রবীন্দ্রনাথের বিশেষ নজর ছিল তাঁদের প্রতি। রানী চন্দকে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘কত বিদেশি আসে এখানে নিজের ঘর ছেড়ে। দেখিস তারা যেন সেটি অনুভব না করে। আশ্রমে যেন তারা ঘর পায়।’

→

রুমালও ইতিহাসের সম্পদ, দেখিয়েছিল এই বাংলা

যে রুমালকে নিয়ে এত কাণ্ড, সেই রুমালটি ছিল রঞ্জিত ও সিল্কের। অতি সাধারণ। নামী-দামি তো নয়ই, তার ওপর আমাদের দেশীয়। কিন্তু এই রুমালটি বিশ্বের পার্লামেন্টের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছে।

→

সঙ্গে থাকো, সঙ্গে থাকো, সারাক্ষণ সঙ্গে সঙ্গে থাকো

আমাদের স্মৃতিকথায় বন্ধুত্বের ছোট ছোট ঘুপচি ঘর। মনের সুতোয় টান না পড়লে তার দরজা খোলে না। খুললে দেখা যাবে সেই ধুলোমাখা ঘরে বিছিয়ে আছে কত শিশিরভেজা ঘাস, ভাঙা ব্যাট, আমসি-আচার, কাদামাখা ফুটবল, লড়ঝড়ে সাইকেল। আর উপসংহারহীন কিছু অসমাপ্ত গল্প।

→

প্রতিভাপাগল একটি বই, যাকে দিনলিপি বলে সামান্য করব না

পামুকের এই সদ্য প্রকাশিত সুদূর পর্বতমালার স্মৃতি আত্মখনন ও সন্ধানের এক আশ্চর্য নোটবুক। ‘পেঙ্গুইন’ প্রকাশিত এই বইয়ের প্রতিটি পাতায় টার্কিশ ভাষায় পামুকের হাতের লেখায় তাঁর মূল নোটবইটির ছবি। প্রতিটি পাতা ধারণ করছে তাঁর আঁকা একটি রঙিন স্মৃতিপট।

→

নিজের কাব্যভাষা তৈরি করার জন্যই বাংলা শিখে বাংলা কবিতা পড়েননি রমাকান্ত রথ

বাংলা ভাষা আর বাঙালিদের সঙ্গে তাঁর বিনিময় ছিল না বললেই চলে। তাঁর কবিতা বাংলা ভাষায় নয়ের দশকের আগে অনুবাদ হয়েছে বলে মনে পড়ছে না। রমাকান্ত রথ‌ও বাংলা কবিতা পড়তেন না। বাংলা বর্ণমালা শেখেননি আর সে কথা নিজের মুখে আমাকে বলেছিলেন।

→

স্বপ্নের মতো একটা দেশ, ফিরে পাওয়া যায় হারিয়ে যাওয়া ওয়ালেটও

সারা বিশ্বে সবচেয়ে বাজে অফিস পলিটিক্সে ভারত এক নম্বরে আর অন্যদিকে সবচেয়ে ভালো অফিসে কাজের পরিবেশে ফিনল্যান্ড এক নম্বরে।

→

মমতাশঙ্করদের পচাগলা কথাবার্তা এবং নয়া-পিতৃতন্ত্র

মমতাশঙ্কর, নন্দিনী ভট্টাচার্য-দের পিতৃতান্ত্রিক কথাবার্তা, এবং তাঁদের বারবার ব্যবহার করে নিজেদের পিতৃতান্ত্রিক আধিপত্যকে কোনও রকমে টিকিয়ে রাখতে মরিয়া যাঁরা– তাঁদের নয়া-পিতৃতান্ত্রিক মুখোশ ধরা পড়ে গেছে।

→

এইচআইভি শনাক্তের উদ্দেশ্যে যৌনকর্মীদের কাছেও পৌঁছে গিয়েছিলেন কুণ্ঠাহীন নির্মলা

আইচআইভি নিয়ে ঔদাসীন্য যখন ভারতের জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ভয়ঙ্কর ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, তখন ড. নির্মলা সেলাপ্পানের গবেষণা প্রমাণ করল এদেশের মানুষের রক্তেও এই মারণ ভাইরাস উপস্থিত। শুরু হল ভারতের বুকে এইচআইভি গবেষণার প্রথম ধাপ।

→