Robbar

জীবনের প্রথম অনুষ্ঠানে প্রতুলদা স্টেজে চেয়েছিলেন একটি মাত্র টেবিল

টেবিল বাজিয়ে, খালি গলায় গান গেয়েছিলেন। ইন্টারল্যুড, হারমনি– সবই খালি গলায়! দর্শকদের মাত করে দিয়েছিলেন। বাকিটা ইতিহাস। বেশ কয়েক দশক কেটে গেল প্রতুলদার গানের। প্রচুর শ্রোতাও পেলেন। উজ্জীবিত করে রেখেছিলেন তাঁর শ্রোতাদের।

→

তেতাল্লিশের মন্বন্তরে ‘বার’ থেকে ‘রেশন সেন্টার’ হয়ে উঠেছিল ব্রডওয়ে

শুরু হল রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়ের নতুন কলাম ‘বারবেলা’। আজ প্রথম কিস্তিতে ঘুরে দেখা ‘ব্রডওয়ে’-কে।

→

শ্মশানের পরিবেশ তোয়াক্কা না করে বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শবদেহ ঘিরে গাইছিলেন, নাচছিলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়

আমরা ঘিরে আছি শোকতপ্ত অশ্রুসজল স্ট্যাচুর মতো, প্রতুলদা এসে গান ধরলেন ‘জন্মিলে মরিতে হবে রে, জানে তো সবাই, তবু মরণে মরণে অনেক ফারাক আছে ভাই। সব মরণ নয় সমান।’ সব কনভেনশন ভেঙে তিনি গাইছেন আর বাবাকে ঘিরে নাচছেন। খুব বিস্মিত হয়েছিলাম।

→

এই ‘পোস্ট’-মডার্ন যুগেও ‘শুকনো কাঠ’ খারাপ বাংলা আর ‘নীরস তরুবর’ ভালো বাংলা?

তলিয়ে দেখলে এখন বুঝতে পারি, যে সরস্বতীর চেয়ে হাঁসটাকে বেশি গুরুত্ব দিতে গিয়েই যত বিপত্তি। চিন্তার চেয়ে চিন্তার বাহন ভাষাটাকে নিয়ে আমাদের এই বেশি মরি মরি ভাবটাই যত নষ্টের গোড়া।

→

বাংলাদেশে প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের অনুষ্ঠানে বসে নিজের শ্বাসের আওয়াজকেও বিরক্তিকর ঠেকেছিল

আপনার অসামান্য গানগুলো নিরাপদেই আছে, আমাদের বুকে বুকে, স্লোগানে স্লোগানে, মিছিলে মিছিলে, লাল টুকটুকে স্বপ্নগুলোতে, আর চোখের পানিতে!

→

আমার প্রথম দেখা একজন পারফর্মার, যিনি ভীষণ প্রাকৃতিক

প্রথম আলাপে আমাকে প্রতুলদা বলেছিল, তুমি ‘ঘুম পেয়েছে বাড়ি যা’ বললে কেন? আমি একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেছিলাম, একটু আমতা করতে করতেই, বললেন, তোমার ‘ঘুম পেয়েছে অফিস যা’ বলা উচিত ছিল।

→

ঠাকুরের লোকচরিত্র, যুগচরিত্র ও সমাজচরিত্রকে বোঝার অসামান্য ক্ষমতাই ফুটে উঠেছে শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃতে

একজন অবতার-পুরুষ যুগকে কেন্দ্র করেই আবির্ভূত হয়েছিলেন। তাই যুগের ব্যাধি, বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করতে কখনও ভুল করতে পারেন? আমরা এইবার কথামৃত পাঠ করব। ভগবানের কথা ব্যাখ্যা করার অধিকার আমাদের নেই। কিন্তু ভগবানের কথা স্মরণ ও ভাবার প্রয়োজন।

→

ভাঙনের শহরে এক নামহীন আগন্তুক এবং চারখানি গল্পের গোত্র

আমাদের নায়ক যে কাণ্ডটি ঘটাল, সেটা পোয়ারো, ব্যোমকেশ বা ফেলুদা করবে না কখনও। সে ঠিক করল যে এই দ্বন্দ্বকে সে নতুন উশকানি দিয়ে যুদ্ধে পরিণত করবে।

→

কমলালেবুর বাকল আর রস দিয়ে আমার বাবা ননী পাল প্রথম ভেবেছিলেন কমলাভোগ তৈরির কথা

কমলাভোগ আবিষ্কারের কাহিনি রূপকথার চেয়ে কম নয়। সে কাহিনি জানিয়েছেন কমলালেবুর আবিষ্কারক ননী পালের পুত্র নীতিশ পাল।

→

সকল সম্প্রদায়ের গুরুত্ব ও দায়িত্ব বোঝাতে পেরেছিলেন বলেই সুভাষ স্বপ্ন দেখেছিলেন নতুন ভারতের

তিনি সিটি কলেজে সরস্বতী পূজা করার দাবিতে আন্দোলনরত হিন্দু ছাত্রদের প্রকাশ্যে সমর্থন করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে। আজকের দিনে এসব কথা ওই ভাষায় বললে হয়তো তাঁকে হিন্দুত্ববাদী বলে দাগিয়ে দিতে বিলম্ব হত না।

→