E-Robbar
হাবেভাবে, সাজেগোজে আমি আমার মতো করেই চলব– তুমি গ্রহণ করতে হলে গ্রহণ করো। ‘এবং ঋতুপর্ণ’তে এই ছিল ঋতুদার অ্যাটিটিউড।
অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও
মুখের চামড়া থেকে মেক-আপ তুলতে তুলতে চোখ কড়কড় করছিল। নিশ্চয়ই চোখের বালিই হবে।
আমি করলাম না কাজটা, সেই আমি, সেই প্রথম ঋতুদার অবাধ্য হলাম।
একটা সিনেমা এতটা বদলে দেয় জীবন? পর্দায় দেখলে এতটা সম্মান করে মানুষ?
ঋতুদার ছবিতে ডাবিং এক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। যা কাল্পনিক বলে কখনও চালাতে চেয়েছে হয়তো পরিচালক।
সম্পর্কে হালকা ঘৃতাহুতি দেবে এই আগুন ছোঁয়া, এগিয়ে আসার ভঙ্গিটা চুম্বনের কিন্তু আসলে ছুতোটা সিগারেট ধরানোর– এইসব নানান উদ্দেশ্য-বিধেয়-সমাস-কারক।
টেনশন ছিল রাখী ও শর্মিলার দ্বৈরথ নিয়ে। ‘দাগ’ ছবির সেটে কোনও একটা গন্ডগোল হয়েছিল এই দুই লেজেন্ডের। মুখ দেখাদেখি ছিল না। ঋতুদার পক্ষেই সম্ভব এমন অসম্ভবকে সত্যি করা।