বাঙাল বনাম ঘটি, চিরাচরিত সেই দ্বন্দ্ব, এখন প্রায় মিলিয়ে গিয়েছে।
শিক্ষকদের গম্ভীর ধমক– অমুকের ভাই হয়ে এ’রকম বাঁদর হচ্ছ তুমি? লাস্ট বেঞ্চে পাঠিয়ে দেব কিন্তু।
প্রণাম করতে গিয়েছিলাম, থামিয়ে দিয়েছিলেন ধূর্জটিকাকু।
সপ্তাহান্তের সন্ধেবেলা, সুখেন দাস টিবি-কে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেন টিভি-র মাধ্যমে। ছবিতে তাঁর যখন তখন ওই রোগ ধরা পড়ে, মুখ দিয়ে রক্ত ওঠে।
‘ডোম’ শব্দটি ভয়ের সঞ্চার করত মননে। কারণ ডোমের সঙ্গে মৃতরা জড়িত। কিছুটা ঘৃণাও থাকত কি? না কি হাইজিন চিন্তা?
এদেশে অকারণে কেউ ধাঁই করে গুলি চালিয়ে দেয় না, একথা ভেবে নিশ্চিন্ত হই।
পুরনো কলকাতার ছাপোষা উচ্চারণে অচিরেই থিয়েটার রোড হয়ে যায় সেক্সপিয়ার সরণি।
‘বেশ্যাবৃত্তি’ কথাটায় ‘বৃত্তি’ শব্দের গুরুত্ব বুঝি এক বিকেলে, গ্র্যান্ড হোটেলের মেইন গেট থেকে একটু এগিয়েই।
যে কোনও মুহূর্তে উল্টে পড়ে যেতে পারেন, অথচ একটা আনস্টেবল ইকুইলিব্রিয়াম বজায় রেখে তিনি আমাদের গলি টপকে নিজের রাস্তায়, প্রায় হাফ কিলোমিটার হেঁটে, বাড়ির দরজায় কড়া নাড়তেন।
এককালে ২৫ পয়সায় একেবারে এক প্যাকেট! কিন্তু বস্তুটা কী, এই প্রশ্নের উত্তরে পাড়ার এক মাতব্বর ধমকালেন, ‘চোপ! বড় হলে জানবে।’
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved