Robbar

ছাতিমতলা

রবীন্দ্র-সাহিত্যের কাছে পাঠক আসে, ভালোবাসে আবার বিদায়ও নেয়

রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্র-সাহিত্যের প্রতি পাঠকের মন লাবণ্যের মতো। এই বিদায় নেয় বলেই থাকার মুহূর্তটুকু বন্ধনহীন গ্রন্থি হয়ে ওঠে।

→

প্রচলিত ‘রাবীন্দ্রিক’ ছাঁচের ভেতরই সুতীক্ষ্ণ ‘অরাবীন্দ্রিক’ মাঝেসাঝে উঁকি মেরে যায়

নিজেকে কেন ‘রাবীন্দ্রিক’ আবরণে ঢেকে রাখলেন রবীন্দ্রনাথ অধিকাংশ সময়? সে কি গুরুদেবের গড়ে ওঠা ভাবমূর্তিকে বহন করার জন্য?

→

অন্য কবিদের কবিতা কীভাবে পড়তেন রবীন্দ্রনাথ?

পাঠক রবীন্দ্রনাথও যেন কবি রবীন্দ্রনাথকে নতুন করে নির্মাণ করছেন।

→

ছাত্রদের আন্দোলন হবে গঠনমূলক, মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ

রাগ আর উত্তেজনা বিবেচনাকে বধির করে দেয়। তখন ভাঙাকেই কেবল দেশের কাজ বলে মনে হয়। তারই বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ দেশের মানুষদের জন্য গড়ার কাজের কথা বলেছিলেন।

→

যে কলকাতায় নব মেঘদূত রচনা করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

কলকাতার বর্ষা তাঁকে ছেলেবেলায় আশাহত করলেও বড়বেলায় অনেক কিছু দিয়েছে।

→

রবীন্দ্রনাথ পরোপকারের জন্য ‘ব্যবসাদার’ হয়ে ওঠেননি

বিশ্বভারতীর পল্লি-পুনর্গঠনের কাছে কেবল দেশের মানুষের কাছে নয় বিদেশের কাছেও হাত পেতেছেন। বিশ্বমানবের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চেয়েছেন যে!

→

সরকারের দান নয়, নিজেদের স্বাধীন অর্জনই পল্লিপুনর্গঠনের মূল নীতি বলে মনে করতেন রবীন্দ্রনাথ

শিক্ষাসত্রের শতবর্ষ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাচিন্তাকে আরেকবার বুঝে নেওয়া জরুরি।

→

‘লেখা পড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে’ প্রবাদের উদাহরণ হয়ে উঠতে চাননি রবীন্দ্রনাথ

শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ যে সামাজিকতা তৈরি করতে চেয়েছিলেন তা শ্রীকে শ্রীময় বলেই গুরুত্ব দিত, দামি বস্তুকে শ্রীময় বলে ভাবত না।

→

‘গরম’ শব্দটিকে কতরকমভাবে ব্যবহার করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ?

‘গরম’ শব্দটি নানা অর্থে ব্যবহার করেছেন রবীন্দ্রনাথ।

→

খেটে খাওয়া মানুষের সহজ পাঠ, রাজনৈতিক দল যদিও সেদিন বোঝেনি

ভাষা শিক্ষার প্রথম ভাগেই পড়ুয়াদের কাছে শ্রমের বিবরণে দেশটা যাতে বাস্তব হয়ে ওঠে সে চেষ্টাই করেছেন রবীন্দ্রনাথ।

→