ভীমসেনের মাথা গেল ঘুরে। সে বোধিসত্ত্বকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতে লাগল। বলল, তোমাকে আর আমার কী দরকার?
নবীন রাজা বলেন, পশুহত্যা নিবারণ করতে গিয়ে আমি আমার প্রাণপ্রিয় প্রজার হত্যাকে আইনসিদ্ধ করব, এ কেমন করে হয়?
কিন্তু রত্ন খেয়ে তো পেট ভরে না। একজন বললে, তুমি কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনো। আমি পেটিকা পাহারা দিই।
বড় ছেলের নাম রামপণ্ডিত, ছোট ছেলে লক্ষ্মণকুমার, তাদের আদরের বোন সীতাদেবী।
যক্ষকে পঞ্চশীলে দীক্ষা দিলেন বুদ্ধ। ‘পঞ্চশীল’ অর্থাৎ প্রাণীহত্যা, চুরি, অসংযম, মিথ্যাচার আর মদ্যপান– এই পাঁচ পাপ থেকে বিরত থাকা।
কীট-পতঙ্গের ভাষা বুঝতে পারা আশ্চর্য এক মন্ত্রকে ঘিরে এবারের জাতকের কাহিনি।
বোধিসত্ত্বর ভাগনে সেনককে দিয়ে এই পরিস্থিতিতে যা করানো হল, তা ওই নজর ঘুরিয়ে দেওয়ার চিরচেনা কেরামতি।
পৃথিবীতে এমন কোনও ভূখণ্ড নেই, যেখানে মৃত্যু স্পর্শ করেনি।
আজকের গল্পে যেমন আগাম বলে দেওয়া আছে, সেই জন্মে চিত্রকূটে পর্বতের ৯,০০০ সুবর্ণ হাঁসের দলপতি ছিলেন বোধিসত্ত্ব; কিন্তু মন বলে, কেন বাপু, সেনাপতি সুমুখ কম যান কীসে?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved