শব্দগুলো ফিরে ফিরে এসে যেন বিচারসভা বসায় মনের মধ্যে। কখনও কখনও আমাকে একান্তে দোষীর কাঠগড়ায় দাঁড় করায়, আমায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
সিংহভাগ দর্শকের সঙ্গে সেই ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ চরিত্রের পরিচয়ের ডাকপিওন ওই অভিনেতা, সেই প্রত্যাশা তাদের কথায়, অভিব্যক্তিতে ঝরে পড়ে।
রেলগাড়িতে তো চেপেছেন মাস্টার, রেল থেকে নেমে গেলেও দেখবেন একটা দুলুনি থেকে যায়, ওইটে হচ্ছে মায়া।
অভিনয়ের কাছে পৌঁছনোর ক্ষেত্রে আলোর পথযাত্রী যেমন হতে হয়, তেমনই অন্ধকারকেও হাতড়ে হাতড়ে দেখতে হয়।
সাজঘর আমায় সাজায়, তারপর সব ফেরত নিয়ে নেয়। সমুদ্রের মতো।
যাত্রাপালা দেখার সময় যখন আমি আলোর কারিগরকে দেখতাম ডিমার দিয়ে আলো-ছায়া তৈরি করতে, সে-ই আলোকেই আমি সঙ্গে নিয়ে চলছি।
রং মেখে দাঁড়ালেই অভিনেতা হওয়া যায় না।
রোস্ট্রাম অন্য কোনও সরঞ্জাম নয়, আমারই চৌকি, আমার স্বপ্ন দেখার যান।
কখনও কখনও সুর কাটে, কখনও কখনও তালে, সুরে, নির্দিষ্ট ছন্দে এ গাড়ি চলতে পারে না, এলোমেলো হয়। কিন্তু তারপরে একটু থামে, একটু জিরোয়, একটু ভাবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved