E-Robbar
শচীন নেই। বিরাট নেই। তো কী হয়েছে! যশস্বী আছেন। শুভমান আছেন। বোল্ড ইন্ডিয়া আছে। ভয়কে জয় করার মন্ত্রগুপ্তি তাঁদের নখদর্পণে!
অরিঞ্জয় বোস ও
খেলা এমনই এক ধৈর্য পরীক্ষার অগ্নিকুণ্ড, যা তার মহীরুহকেও রেয়াত করে না। ক্রিকেট কেরিয়ারের অন্তিম লগ্নে পৌঁছে বিশ্বকাপ পেয়েছিলেন শচীন। ২৪ বছরের শবরীর প্রতীক্ষা শেষে। লিওনেল মেসিও সহজে পাননি বিশ্বজয়ীর বরমাল্য। ক্রিশ্চিয়ানো তো চল্লিশেও যক্ষের মতো আকাঙ্ক্ষা আগলে বসে। আসলে ধৈর্যের ফল বরাবরই মিঠে হয়।
দেশের সফলতম চেজমাস্টারকে কেন বিদায় নিতে হবে শুষ্ক ইমেল-বার্তায়? কেন শতকোটি জনতার চোখের জলে আর্দ্র রাজপথ ধরে মিলিয়ে যাবে না কোহলির গর্বের ক্রিকেট-যাত্রা?
অতীতের জলতরঙ্গে ক্ষণিক পা ডুবিয়ে আমরা বর্তমানের সিঁড়ি ভাঙি, ভেঙে এসে দাঁড়াই ভবিষ্যতের চাতালে। কত কিছুই তো পুরনো হয়ে যায় জীবনে। ঘড়ি। ছাতা। কলম। পাড়া। প্রেমিকা। হয় না শুধু ঘর। কখনও হবেও না
এ পোড়া দেশের কোনও ক্রিকেট-অনুরক্ত ধোনিকে, তাঁর ক্রিকেট প্রজ্ঞাকে অনুধাবন করতেই পারল না। তাদের কাছে ধোনি আসলে ধাঁধার চেয়েও জটিল।
আজ রঙের দিন। কিন্তু জীবন ভরে আছে সাদা-কালোয়। রঙিন দিনে খানিক সাদা-কালো কথা।
বড় বড় প্রকাশনী সংস্থার স্টলের সামনে দেখেছ, কী লম্বা লাইন। আরও ছোট ছোট স্টলগুলোয় দেখো, পা ফেলার জায়গা পাবে না। শুধু কি নামী লেখকের বই বিকোচ্ছে। কত নতুন লেখক বেস্টসেলার হয়ে উঠছে।