অসুস্থ হলে মা-র আদর-যত্ন, ওষুধ খাওয়ানো, পথ্য তৈরি করা, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুমপাড়ানি গান, কোথায় সেসব?
হিন্দি সিনেমায় যে সময়ে ধুন্ধুমার করছেন রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, দিলীপ কুমার– সে সময়েই সমান্তরালে সাঁতরে চলেছিলেন ভারত ভূষণ।
শীতলার মৃত্যুর প্রতিবাদে অনেক রঙের পতাকার দলেরা এসেছে। তবে ভূমিপুত্র মাধাই সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।
ফেরিওয়ালাদের মৌলিক ডাক তাঁদের ব্র্যান্ড তৈরি করে।
আজকাল অনেকেই ঐতিহ্যের নামে এমনকী, সতীদাহকেও ফিরিয়ে আনতে চাইছে।
এর’ম নরমসরম স্বভাবের ডিরেক্টর হলে চলবে? সকাল থেকে একটা গাল পর্যন্ত দেয়নি।
দেবতা ও অসুরের গল্প। ছান্দগ্য উপনিষদের এই গল্প স্বামী বিবেকানন্দ সরল ভাষায় লিখেছিলেন ‘রাজযোগ’-এ।
যে কবিতার জন্য মলয়কে জেল খাটতে হল, ওই কবিতাটি বিশ্ব সেরা কবিতা সংকলনে ইংরেজিতে অনুবাদ হয়ে জায়গা পায় ‘দ্য স্টার্ক ইলেকট্রিক জেসাস’ নামে।
একদম আমাদের নারকোল নাড়ুর স্বাদের ‘কোকোদা’ কলোম্বিয়াতে এতই জনপ্রিয় যে, সেখান থেকে অন্য লাতিন আমেরিকার দেশগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে।
‘ডোম’ শব্দটি ভয়ের সঞ্চার করত মননে। কারণ ডোমের সঙ্গে মৃতরা জড়িত। কিছুটা ঘৃণাও থাকত কি? না কি হাইজিন চিন্তা?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved