মানুষকে জানাতে হবে তো, কেন বিয়ে সর্বদা হয়ে যায় প্রেমের মৃত্যুর নিশ্চিত কারণ। কী জন্যে বিয়ে থেকে ঝরে যায় প্রেম?
কলা হয়ে উঠল সামাজিক মাধ্যমের নায়ক, শিল্পজগতে এক ঝড়। হাসির মাঝে প্রশ্ন উঠতে শুরু করল, শিল্প আসলে কী? এই কলা তো একদিন পচে যাবে, তবু কেন এটি ১২০,০০০ ডলারে বিক্রি হল? কেন আরেকটি সংস্করণ গেল ১৫০,০০০ ডলারে?
২০০৮ সালেই আমি মণিভূষণ ভট্টাচার্যের প্রবাদপ্রতিম কাব্যগ্রন্থ ‘গান্ধীনগরে রাত্রি’ পুনর্মুদ্রণ করি। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৭৪ সালে। এই কবিতা-বইয়ে তিনি বাংলার বিপ্লবপন্থী রাজনৈতিক কর্মীদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। সাতের দশকে নকশালবাড়ি আন্দোলন বাংলার রাজনীতিতে আলোড়ন তুলেছিল।
কবিদের নিয়ে কথা উঠলেই মনে হয়, রবীন্দ্রনাথের পরে গত ৭৫ বছরের বাংলা কবিতায় ভুলে যাওয়া নিয়ে স্মৃতি-বিস্মৃতির কাজ কারবারে ভাস্করের মতো এতটা আলো কেউ ফেলেননি। রবীন্দ্রনাথের গানে কবিতায় ভুলে যাওয়ার যে অপূর্ব আসা-যাওয়া আছে তা নিয়ে আমরা যদি বসি, কত যে বাঁচার পথ পাওয়া যাবে!
থতমত খেয়ে তিনি ‘নীড়’ শব্দটির দিকে তাকালেন। সেখানে রবীন্দ্রনাথের হাতযশ ছিল। ‘পাখী আমার নীড়ের পাখী’ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে তিনি পাশার দান দিলেন ‘পাখীর নীড়ের মতো’– এ যেন হেগেল থেকে মার্কস– এক অলৌকিক উল্টে দেওয়া। সংস্কার থেকে শব্দ প্রতিস্থাপনের দায় কবির মৌলিক দায়। একেই ‘ভাষা বিহার’ বলে।
গোপন অঙ্গে তিল মানে আবার রোমান্টিক চ্যালেঞ্জ! এটি কার কার রয়েছে, এখানে বলা মুশকিল কিন্তু যার যারই রয়েছে তারা বিবেককে (অগ্নিহোত্রী নয়) প্রশ্ন করে দেখতে পারেন!
সেকালের ডাকাতদের অত্যাচার ছিল ভয়ংকর। মেয়েদের গায়ে হাত দিত না। কিন্তু সব রাগ পুষিয়ে নিত বাড়ির পুরুষকে বাগে পেলে। উনুনে আগুন জ্বেলে তামার টাটে ন্যাংটো বসিয়ে চেপে ধরত। কিংবা ঢেঁকির গড়ে উপুড় করে শুইয়ে দুটো দশাসই ডাকাত পার দিত মাজার ওপরে। মাঝার হাড় ছাতু হয়ে যেত।
বিসমিল্লা পাঁচ ওয়াক্ত নমাজ পড়তেন, তাঁরই সারাদিনের সাধনায় অসংখ্য রাধাকৃষ্ণর বিরহের সুর। আমি দেখেছি, রাধার বিরহের বাজনা বাজাতে বাজাতে খাঁ সাহেবের চোখ দিয়ে টপটপ করে জল পড়ছে। উস্তাদ বিসমিল্লা খাঁ-র মৃত্যুদিনে, তাঁকে দিয়েই শুরু হল নতুন কলাম ‘ঘোষবর্ণ’।
১৯২০-র দশক থেকে গান্ধিবাদী রাজনীতি ও বিশ্বযুদ্ধ-দুর্ভিক্ষ-দাঙ্গা বিদ্ধস্ত সময়ে বামপন্থী রাজনীতিতে মেয়েদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। তবে চাকরিজীবী মেয়েদের রাজনীতিতে তাঁদের ‘মহিলা’ ও ‘চাকুরিরতা’ এই দুই সত্তার কতটা মেলবন্ধন হয়েছিল সে প্রশ্ন রয়ে যায়।
আমি জুলিয়া রবার্টস ‘ইট প্রে লাভ’-এর নায়িকা লিজ হয়ে উঠলাম। এবং লিজ আমার মধ্যে থেকে গেল। আমি যে হিন্দু হয়েছি, সেটা লিজের প্রভাবে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved