Robbar

কলাম

বাংলাদেশে পশ্চিমবঙ্গের লেখকদের ঈর্ষণীয় জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও একুশে বইমেলায় কখনও স্টল পাইনি

আমার ধারণা বাংলাদেশে এ-পারের লেখকদের আইনি পথে আমদানি করা বইয়ের চেয়ে জাল বই বেশি বিক্রি হয়।

→

বাহনদের মধ্যে বকচ্ছপ!

কুমির, মাছ, বাঘ ইত্যাদি মিলিয়ে-মিশিয়ে এক বকচ্ছপ থিম। জলচর আর স্থলচর প্রাণী মিশিয়ে এক উভচরী বাহনের প্রতীক হল মকর।

→

মহীনের ঘোড়াগুলির প্রথম ‘আস্তাবল’ ডিউক

এখানেই মহীনের ঘোড়াগুলির তাদের গান ভূমিষ্ঠ হয়েছিল। এবং শেষে ডানা মেলে পক্ষীরাজ হয়ে সুরের আকাশে উড়ে গিয়েছিল।

→

ফেরিওয়ালা শব্দটা এসেছে ফার্সি শব্দ ‘ফির’ থেকে, কিন্তু কিছু ফেরিওয়ালা চিরতরে হারিয়ে গেল

বসন্তের দখিনা বাতাস শুরু হতেই মাথায় ঝুড়ি, কিংবা টিনের বাক্স পিঠে ফেরিওয়ালাদের আগমন হত। সুরেলা স্বরে ‘মা-লাই বরওফ’। মালাই বরফওয়ালাদের বাক্সে একটু সিদ্ধির মণ্ডও থাকত। একটু বয়স্করা মৃদুস্বরে বলত সবুজটা মিশিয়ে দিও।

→

উনিশ শতকের নবজাগ্রত কলকাতার কাছে শ্রীরামকৃষ্ণ এক অদ্ভুত আঘাত

প্রতিমা উপাসনার বিরুদ্ধে সেকালের বাংলা তথা ভারতবর্ষ ব্রিটিশদের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়ে যে আলোড়ন তুলতে চেয়েছিল, শ্রীরামকৃষ্ণ তাকে থামিয়ে দিয়েছেন।

→

ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং তার পূর্বসূরি দুই নায়ক ও একটি ছদ্মবেশী জঁর

বর্তমানের ‘মাসি’ ছবির প্রচারকরা ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’-কে আদ্যন্ত ভুল পড়ে। অথবা, স্করসেসে এবং ডি নিরোর ক্রিটিকালিটি অগ্রাহ্য করে তারা ট্র্যাভিসের মধ্যে তাদের ফ্যাসিস্ট টক্সিসিটির ম্যানিফেস্টো পেতে চায় বলেই তারা বলে যে তাদের সিনেমাটিক ব্রুটালিটির অন্যতম পূর্বসূরি ‘ট্যাক্সি ড্রাইভার’।

→

শান্তিনিকেতনের আলপনা বঙ্গসংস্কৃতিতে চিরস্থায়ী যে ক’জন আশ্রমকন্যার দরুন, তাঁদের প্রথমেই থাকবেন সুকুমারী দেবী

রবীন্দ্রনাথ তাঁর আশ্রমবিদ্যালয়ের আশ্রমকন্যাদের অগাধ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। সেখানে আলাদা করে কোনও প্রহরী রাখতেও দেননি। মেয়েদের স্বাধীন সত্তাকে এতটাই মূল্য দিতেন তিনি। তাই চিত্রনিভার স্কেচ করতে যাওয়ার জন্য তিনি কোনও সীমানা নির্দেশ করেননি, ছবি আঁকার জন্য তিনি যতদূর খুশি যেতে পারতেন।

→

মস্কোর আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের মিছিলে ভারতের পতাকা থাকবে না-ই বা কেন?

সোভিয়েত মহাজাতি গঠনের যে-মহাযজ্ঞের সূচনা হয়েছিল, তা পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর এইসব মানুষের স্থান এখন কোথায়?

→

নিজের টেবিলকে কটাক্ষ করি, কেন অ্যানে মাইকেলসের মতো লিখতে পারি না?

অ্যানের হেল্ড উপন্যাসের ছোট্ট একটা অংশ বাংলায় অনুবাদ করার চেষ্টা করছি। অপচেষ্টাও বলা যায়। এই চেষ্টা কিন্তু আমার অপদার্থকতাকে তিরস্কার! কেন লিখতে পারি না এই কানাডিয়ান কবি-ঔপন্যাসিকের মতো?

→

মন্দিরের লাগোয়া তার আসন, তার কানে মনের বাসনা জানালে সরাসরি পৌঁছে যায় বাবার কাছে

একটু বেলার দিকে বাজারে নিয়মিত আসে হেলতে-দুলতে। কপি, কুমড়ো আদায় করে বাজারিদের থেকে। সবাই ওকে ‘ভোলাদা’ বলে। মালিকের নামে নামকরণ। শিবের বাহন কি না।

→